छद्रेिखशैनं
- है अथं नउँौल cनधिण । कनकाल ८मौन थांकिब्र ८ञ्च कब्रिण, ब्रारब ८कांथांब
গেল সে ? বেহারী চোখ মুছিয়া বলিল, জানিনে। চিঠি লিখে তার ঠিকানা জানাবে বলে গেছে । সতীশ আবার ক্ষণকাল স্থির থাকিয়া নরম হইয়া কহিল, ভারি রোগ দেখলুম, খুব ব্যারাম হয়েছিল বুঝি ? বেহারী মাথা নাড়িয়া বলিল, হা । তাই বুঝি সেখানে আর জায়গা হ’ল না । বেহারী তমনি মাথা নাড়িয়া সায় দিল । 穩 সতীশ আবার কিছুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল, কিন্তু এবার তোমাকে সাবধান করে দিচ্চি বেহারী, আমার বাসায় আর যেন সে না ঢোকে । কিংবা কোন রকম ছুতো করেও আমার সঙ্গে দেখা করবার চেষ্টা না করে। আমার চাবি কৈ ? যাবার সময় কত টাকা তাকে দিলি ? বেহারী চাবি বাহির করিয়া দিয়া কহিল, টাকা দিইনি । সিনি ? কেন দিলিনি ? তোকে ত দিতে বলে গিয়েছিলুম। সে নিতে চায়নি, বলিয়া বেহারী বাহির হইয়া গেল। সতীশ তাহাকে পুনরায় ডাকিয়া ফিরাইল । সাবিত্রী উপস্থিত নাই, বেহাল্পী তাহাকে ভালবাসে-স্বতরাং, এই বেহারীকে আঘাত করিতে পারিলেও যেন কতকটা ক্ষোভ মিটে। সে স্বমুখে জাপিতেই সতীশ জিজ্ঞাসা করিল,—তার পরে তোমাদের কি কি পরামর্শ হ’লে ? বেহারী আর নিজেকে চাপিয়া রাখিতে পারিল না। অশ্রুরুদ্ধ-কণ্ঠে বলিয়া উঠিল, বাবু, সাবিত্রী কি পরামর্শ করবে আমার মত লোকের সঙ্গে ? আপনার চরণে দোষ-ঘাট করে থাকি, মাথা পেতে দিচ্চি, যা ইচ্ছে হয় শান্তি দিন, কিন্তু বুড়ো মানুষকে এমন করে পোড়াবেন না। বলিয়া ব্যর ঝর করিয়া কাদিয়া ফেলিল । সতীশের নিজের চোখের কোণও সহসা আৰ্দ্ৰ হইয়া উঠিল । আচ্ছা তুই যা,— বলিয়া তাহাকে বিদায় করিয়া দিয়া অার একবার গুইয়া পড়িল এবং চোখ বুজিয়া তামাক টানিতে লাগিল। বড় জালায় জলিয়া তাহার মুখ দিয়া ষে ভাষাই সাবিত্রীর উদ্দেশে বাহির হৌক না কেন, তাহার সেই রোগতপ্ত শীর্ণ মুখের স্থতি ভিতরে ভিতরে তাহাকে বড় কাদাইতেছিল। এখন বেহারীর কথায় পরিষ্কার যদিও কিছুই হইল না, কিন্তু ভাবে বোধ হইল সাবিত্রী যেন সত্য আর কোথায় চলিয়া গেল। কোথায় গেল ? বছর-দুই পূৰ্ব্বে সতীশদের নবনাট্য-সমাজে বিশ্বমঙ্গল প্লে হইয়া গিয়াছিল। হঠাৎ তাহার সেই কথাটা মনে পড়িল—“তৰুrঞ্চন জুলিতে না পারি তারে " এ কি tళి
- **-३क
