পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (একাদশ সম্ভার).djvu/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छब्रिजशैन কঁদিতে কাদিতে এই কথাই ভাবিতে লাগিল যে, এই সাত-আট বৎসরের ঘনিষ্ঠ মিলনেও কেন সে এই লোকটির অন্ত পাইল না। প্রথম প্রথম অনেকবার লে মনে করিয়াছে যে, এই খামখেয়াল লোকটির মেজাজের কিছুই ঠিক নাই । কখন কিহেতু যে ইহার রাগ হইয়া পড়ে জানিবার বা বুঝিবার জো নাই, কিন্তু শেষে একসময়ে aিজ্ঞাসা করিয়া এইটুকু সে বুঝিয়াছিল, ইহাকে সম্যক বুঝিবার ক্ষমতা তাহার কোনদিন হউক বা না হউক, ইহার কোন কাজ ৰ৷ কথা অহেতুক বা অনিশ্চিতপ্রকৃতি লোকের মত নহে। বিশেষ করিয়া সেইজগুই স্কুরোধ স্বামীটিকে লইয়া তাহার ভয় ও ভাবনার অন্ত ছিল না । খোচ খাইয়া সে যখন-তখন এই দুঃখই করিত, ভগবান তাহার অদৃষ্ট যদি এমন ভালই করিলেন, তবে সেই অদৃষ্টকে মানাইয়া চলিবার মত বুদ্ধি তাহাকে দিলেন না কেন ? আজিও যতই সে মনে মনে এই কথার আলোচনা করিয়া ভিতরে ভিতরে কারণ খুজিয়া ফিরিতে লাগিল; ততই সে নিজের কোন দোষ না পাইয়। হতাশ হইয়া পড়িতৃে লাগিল। ভগিনীর সম্বন্ধে ভগিনীর এই স্বাভাবিক অশঙ্কা কি কারণে যে দোধাবহ এই কথা লে কোন-মতেই ভাবিয়া পাইল না । *.. বাহিরে শীতের সুদীর্ঘ অন্ধকার রাত্রি স্তন্ধ হইয়া রহিল এবং তাহারি পরিমাণ করিয়া দূরে সরকার কাছারির ঘন্ট। একে একে বাজিয়া যাইতে লাগিল । Wş পরদিন দ্বিপ্রহরের পরে মহেশ্বরী আহারে বসিলে উপেন্দ্র ঘরে ঢুকিয়া অদূরে মেঝের উপর বসিয়া পড়িল। মহেশ্বরী চাহিয়া দেখিয়া বলিলেন, মেজবোঁ, উপনকে একটা আসন পেতে দাও । উপেন্দ্র কছিল, আসন থাক দিদি। তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞাসা করতে এসেচি । শুনবার জন্ত মহেশ্বরী তাহার মুখপানে চাহিয়া রছিলেন । উপেন্দ্র বলিল, শ্বশুরমশাই শচীর পাত্র ঠিক করবার জন্তে পরশু একখানা জরুরি। চিঠি লিখেচেন। তুমি ওদের সমস্ত কথা যত জানো তত আর কেউ জানে না। তাই জিজ্ঞাসা করচি, শচীর দেহে কি কোন দোষ আছে ? ऋएवऔब्र चांबैौ ठभ्रंचांश एऐब्रl cनषशिंद्रक थांब्र छांग्र-अँछि ब६गघ्न बन्नांtद्र গ্র্যাকটিস করিয়াছিলেন। সেখানে অবস্থিতিকালে স্বরবালার পিতারই একটা