পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (একাদশ সম্ভার).djvu/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छब्रिजशैनं বিজের মত কিছু বলা আৰপ্তক । আচ্ছা, ওই চেয়ারে বলে। তেৰে কি দেখতে ste sfin দিবাকর নিরুত্তর হুইয়া রহিল । উপেন্দ্র বলিলেন, দেখ দিবাকর, যে বস্তুরই হোক, শেষ পৰ্য্যন্ত ভেবে দেখা মাছুষের সাধ্য নয়। যিনি যতবড় বিচক্ষণ পণ্ডিতই হোক না কেন, শেষ ফলটুকু ভগবানের হাত থেকেই নিতে হয়। তবে আগে থেকে যেটুকু ভেবে দেখতে পারা যায় সেটুকুর জন্তে ত আধঘণ্টার অধিক সময় লাগে না, তুমি কিছুদিনের সময় চাও কেন ? দিবাকর মুখ তুলিয়া বলিল, সকলেই কি এত দ্রুত ভাবতে পারে ? পারে, কিন্তু এটা মনে রাখা চাই যে, এলোমেলো ভাবনার অস্তও নেই, তার মীমাংসাও হয় না । দু-চারদিন কেন, কু-চার বছরেও স্থির হয় না। তবে এ-সম্বন্ধে মোটামুটি যেটুকু লোকে ভেবে দেখে, সেটুকু এই যে, প্রতিপালন করতে পারব কি না। কিন্তু শচীকে বিয়ে করলে সে চিন্তা ত তোমাকে কোনও দিনই করতে হবে না। দ্বিতীয় কথা পছন্দ-অপছন্দ নিয়ে। অবন্ত, সে মীমাংসা একজনের হয়ে আপরে করতে পারে না। তুই কি সেই কথাই ভাবচিল ? শচীর রূপের ইঙ্গিতে দিবাকরের অত্যন্ত লজ্জা করিয়া উঠিল ; লে তাড়াতাড়ি বলিয়া উঠিল, না, কখখল না । তা হলে ত ভালই হ’লো। কেন না, এই কথাটা যতই অন্তঃসারশূন্ত হোক না কেন, বাইরের আড়ম্বর আছেই। প্রথমেই ওই যে রূপের কথাটা এসে পড়ে সেটা মানুষের অস্তরে বাইরে এমনি তেঙ্কি লাগিয়ে দেয় যে, ওয়ই ভালমন্দ অত্যন্ত সাবধানে নিরূপণ করাই মূখ্য বস্তু হয়ে দাড়ায়। বস্তুতঃ ওটা কিছুই নয়। যে বস্তুটি না পেয়ে লোকে সারাজীবন হায় হায় করে, সেটি আড়ালেই থেকে যায়। পছন্দ করবার যে সার সামগ্ৰী, সে জিনিসটি লাভ করতে না পারলে সংসার বিফল হয়ে দাড়ায়, সেটির উপরে ত জোর চলে না, তাই তাকে বিনা-পরীক্ষায় নির্বিচারে ভগবানের দোহাই দিয়ে লোকে গ্রহণ করে, আর যেটা কিছুই নয়, দু-চারদিনেই যা নষ্ট হতে পারে, চোখ চাইলেই যার দোষ-গুণ ধরা পড়ে, তার পরীক্ষার আর অঙ থাকে না। দিবাকর, সাড়ে-পোনেরো আনাই যদি চোখ বুজে নিতে পার ত বাকী দুটো পয়সার जtछ समग्छप्नञ्च चांबांशा ए८ब्र बिप्यांश् ८कांटद्यां न, बद्र६ चांवि जांचॆौकांश कग्नि, তোমার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হতে উজ্জলতর হোক, কোনদিন এ-কথাটা জুলো না যে, রূপই মাছবের সবটুকু নয়, কিংবা শুদ্ধমাত্র সৌন্দর্ঘ্যচর্চাই বিবাহের উদ্বেগু নয়। দিবাকর মাথা নিচু করিয়া নিরুত্তর হইয়া বহিল।