পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (ত্রয়োদশ সম্ভার).djvu/৩১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भट्टेईथे গফুর লজ্জিত হইয়া বলিল, নিঙ্গে করব কেন বাবাঠাকুর, নিনো তার আমরা করি নে। কিন্তু কোথা থেকে দিই বল ত ? বিম্বে-চারেক জমি ভাগে করি, কিন্তু উপরি উপরি দু’সন অজন্মা-মাঠের ধান মাঠে গুকিয়ে গেল—বাপ-বেটিতে ছুবেলা ছুটে পেট ভরে খেতে পৰ্য্যন্ত পাই নে। ঘরের পানে চেয়ে দেখ, বিষ্টি-বালে মেয়েটিকে নিয়ে কোণে বসে রাত কাটাই, পা ছড়িয়ে শোবার ঠাই মেলে না। মহেশকে একটিবার তাকিয়ে দেখ, পাজরা গোনা যাচ্চে-দাও না ঠাকুরমশাই, কাহন-জুই ধার, গঙ্কটাকে ছুদিন পেটপুরে খেতে দিই। বলিতে বলিতেই সে ধপ করিয়া ব্ৰাহ্মণের পায়ের কাছে বসিয়া পড়িল । তর্করত্ব তীরবং দু’পা পিছাইয়া গিয়া কছিলেন, আঃ মর, ছুয়ে ফেলবি না কি ? না বাবাঠাকুর, ছোব কেন, ছোব না । কিন্তু দাও না এবার অামাকে কাহন-জুই খড়। তোমার চার চারটে গাদা সেদিন দেখে এসেছি—এ কাট দিলে তুমি টেরও পাবে না । আমরা না ধেয়ে মরি ক্ষতি নেই, কিন্তু ও অামায় অবলা জীব—কথা বলতে পারে না, শুধু চেয়ে থাকে, আর চোখ দিয়ে জল পড়ে। তর্করত্ব কহিল, ধার নিবি, শুধবি কি করে শুনি ? গফুর আশান্বিত হইয়া ব্যগ্রস্বরে বলিয়া উঠিল, যেমন করে পারি শুধবো বাবাঠাকুর, তোমাকে ফাকি দেব না। তর্করত্ব মুখে একপ্রকার শব্দ করিয়া গফুরের ব্যাকুলকণ্ঠের অন্ধকরণ করিয়া কহিলেন, ফাকি দেব না ! যেমন করে পারি শুধবো রসিক নাগর । ষা ষা সর, পথ ছাড়। ঘরে যাই, বেলা হ’য়ে গেল। এই বলিয়া তিনি একটু মুচকিয়া হাসিয়া পা বাড়াইয়াই সহসা সভয়ে পিছাইরা গিয়া সক্রোধে বলিয়া উঠিলেন, আ মর, শিঙ নেড়ে আসে যে, গু তোবে না কি ! 艙 গফুর উঠিয়া দাড়াইল। ঠাকুরের হাতে ফল-মূল ও ভিজা চালের প্লাটুলি ছিল, সেইটা দেখাইয়া কছিল, গন্ধ পেয়েচে, এক মুঠো খেতে চায়— খেতে চায় ? তা বটে। যেমন চাবা তার তেমনি বলদ । খড় জোটে না, চালকলা খাওয়া চাই ] নে নে, পথ থেকে সরিয়ে বাধ । ষে শিঙ, কোন দিন দেখচি কাকে খুন করবে। এই বলিয়া তর্করত্ব পাশ কাটাইম্বা হনৃ হুনু করিয়া চলিয়া গেলেন । अर्द्र प्णकि रहे८उ मृडे बिहेब्रा क्रमकोण खक श्हेब्रा थाश्प्लब्र ग्रूप्षत्र रिकै চাহিয়া রহিল। তাছার গভীর কালে চোখ দুটি বেদনা ও ক্ষুধায় ভরা, কছিল, তোকে দিলে না এক মুঠে ? ওদের অনেক আছে, তত্ত্ব দেয় না! না দিক গে— তাহার গলা বুজিয়া আসিল, তার পরে চোখ দিয়া টপ টপ করিয়৷ জল পড়িতে wee & פסי-ישי