পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (দশম সম্ভার).djvu/৩৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পক্স-সঙ্কলন বজ্ঞ কাচা ও মাড়িয়ে ফেলেচি । उँीब्र उब्र हिण, छख्रोिनडा थकांच cनरण एबउ जषण गांब्ररब बी । cउiयांब्र ‘দোলা’র ব্যাপারটাও বিলেতের । সেদিন কয়েকটা অধ্যায় পড়েছিলাম। তাতে এই অহেতুক ভক্তিবিহ্বলতা, অকারণ অসংযত বিবরণের ঘটাপট নেই। মনে হয় এও বিলেতে গেছে, জানেও অনেক কিছু, কিন্তু জানানোর মাতামাতি নেই। এইটুকু সৰ্ব্বদাই মনে রেখো মন্টু। আমি আশীৰ্ব্বাদ করছি একদিন ভূমি বড় হবে। অ—র লেখার সম্বন্ধে আমার অভিমত কেউ যদি challenge করে বলে কই দেখাও ৱিকি ? আমাকে প্রত্যুত্তরে হয়ত শুধু এই কথাই বলতে হবে যে, এ-সব জিনিস এমন কোরে দেখানো যায় না। ও রসজ্ঞ পাঠকের মন আপনি অনুভব করে। অ— দেবীর উপন্যাসে দেখতে পাবে বেদ-বেদান্ত, উপনিষৎ, পুরাণ, কালিদাস, ভবভূতি, সবাই ঢোকবার জন্তে যেন ঠেলাঠেলি লাগিয়ে দেয়। ছত্ৰে ছত্রে গ্রন্থকারের এই মনোভাবটি ধরা পড়ে,—স্তাখো তোমরা আমরা কি বিজুৰী । কি পড়াটাই পড়েছি, কি জানাটাই জেনেছি ! এই আতিশষ্য যেন কোনমতেই না লেখার মধ্যে ধরা পক্ষে। ওদের এমনি সহজে আসা চাই যেন না এলেই নয়। এ না-এলেই-নয় জিনিসটাই লেখার বড় কৌশল। এ শেখানো যায় না—আপনি শিখতে হয়। আর শেখা যায় শুধু সংযমের অভ্যাসে। পাঠককে তাক লাগিয়ে দেবার সদিচ্ছার বাহুল্যে তার স্বকীয় কল্পনার খোরাককে কখনো কৃপণতা কোরব না, এই তত্ত্বটি লেখবার সময়ে একটি মিনিটের জন্তেও ভুললে চলবে না । অথচ, বড় ভাব, বড় তত্ত্ব, বড় idea, বড় প্রকাশ, এই নিয়েই চল চাই লেখা,— জল পড়ে, পাতা নড়ে, লাল ফুল, কালে জল, আর জাম্বে জায়ে ঝগড়া আর বৌয়ে-বোঁয়ে মনোমালিন্ত, কিংবা প্রভাত মুখুয্যের (প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়) বর্ণনার নিপুণতা,—ঘরের মধ্যে কাটা আলমারি, ক’টা সোফা, প্রদীপে ক’টা সলতে দেওয়া এবং আলনায় ক’টা এবং কি পাড়ের ক্টোচানো শাড়ি -এ সকলের দিনও গেছে, প্রয়োজনও শেষ হয়েছে । ও কেবল লেখার ছলে সাহিত্যকে ঠকানো । তোমার লেখার মধ্যে আজকাল আমি অনেক আশা অনেক ভরসা পাই । অথচ, মনের মধ্যে বেদনা বোধ করি ষে এ তুমি ছেড়ে দিলে। আশ্রমে বাস করে সে বস্তু কখনো হবে না । জীবনে যে ভালোবাসলে না, কলঙ্ক কিনলে না, ছঃখের ভার বইলে না, সত্যিকার অনুভূতির অভিজ্ঞতা আহরণ করলে না, তার পরের-মুখে বাল-খাওয়া কল্পনা সত্যিকার সাহিত্য কতদিন জোগাবে ? নাকটেপাপ্রাণায়ামের ৰোগৰলে আর বা-কিছুই হোক এ বস্ত হবে না। নিজের জীবনটাই ●ግማ ծ օնացն