পাতা:শান্তি-পাগল.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> * শাস্তি-পাগল । ' তেন ? তাহারা কি উহাকে জড়ভাণে পূজা করিড়েন ? কখন নছে । “ওঁ সচ্চিদেকং ব্রহ্মের” উপাসক আৰ্যখনিগণ জড়োপাসক হইতে পারেন না। তবে কেন তাহার একাগ্র চিত্ত ঐ স্তেজঃপুঞ্জের দিকে ভাস্কাইয়া ধ্যানস্থ থাকিতেন। এ প্রশ্নের-একই উত্তর। উtহারা, স্বৰ্ঘ্য মণ্ডলকে ঘনীভূত চৈতন্য বলিয়া মনে করিতেন । চৈতন্য পদার্থ সৰ্ব্বব্যাণী—সৰ্ব্বভূতে অনুস্থান্ত ভাবে বিদ্যমান আছেন । কোন স্থানে বা ইনি ঘনীভূত হইয় আছেন, কোন স্থানে বা বিস্বমর হইয়া পড়িরছেন এই চৈতন্য স্বৰ্য্যমণ্ডলে সৰ্ব্বাপেক্ষা অধিকতর ঘনীভূত ' হইয়া আছেন। সুতরাং সেই চৈতন্য-স্বরূপ ব্ৰহ্ম লাভ করিতে হইলে যথায় সেই চৈতন্য সৰ্ব্বাপেক্ষ অধিকতর ঘনীভূত, সেই স্থান লক্ষ্য করিয়া ব্ৰহ্ম-ধান করিলে ত্বরিত ব্ৰহ্ম-প্রাপ্তির অধিকভর সম্ভাবনা । স্বৰ্য্য-স্তবেও এই ভাব অতি সুন্দর রূপে বিশদীকৃত হইয়াছে । রাগিণী স্থরট-মল্লার । তাল জাড়াঠেক। । মুক্তির উপায় করে দেও। ( ১৩ই মার্চ, ১৮৮৭ । ) (>) এস এস প্ৰাণেশ্বর, বস হৃদাসনে মোর ! দেহ মোরে এই বর—নিৰ্ব্বাণ হয় আমার ! তুমি দীক্ষাগুরু মোর—ছৰ্দাশা আমার ঘোর! শিক্ষাদানে কর দূর, আমি অজ্ঞান-বিধুর! w (२) মুক্তিপথ পরিষ্কার, তুমি হে কর আমার— তুমি বিজ্ঞান-ঈশ্বর । তথা দয়ার সাগর । নিগুৰ্ণ হইয়া তুমি—হও ত্রিগুণ আধার। তথা হয়ে নিরাকার—হও তুমি হুে সাকার ।