পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম-শিক্ষণ । ' * প্রকাশ করিয়া যথোচিত আচরণ করিঙে শিক্ষা দেওয়াও অবশ্যক। এক্ষণে দেশের অবস্থা বেকপ হইয়া উঠিয়াছে, তাহ বিবেচনা করিয়| দেখিলেই বোধ হইবে যে, এমত অবস্থায় লোক সকল সহজেই স্বfর্থপর এবং অভক্তিমান হইয় উঠে। অতএব যদি শিক্ষকবর্গ ঐ দোষ নিবারণের নিমিত্ত এই সময় অবধি সবিশেষ ষত্ত্ব না করেন, তবে পরিশেষে ষে কি ভয়ঙ্কর দুর্ঘটন। ঘটয় উঠবে, তাহ বলিতে পারা যায় না । এই সময়টা এতদ্দেশীয়দিগের ভাবি মঙ্গলামঙ্গলের সন্ধিস্থল। শিক্ষকবর্গ যেন সৰ্ব্বদাই স্মরণ করিয়। রাখেন, যে কেবল শিক্ষণর দোষেই এ ক্ষণে নাস্তিকতার, স্বার্থপরতার এবং অবজ্ঞার প্রাজুভাব হইতে অণরস্ত হইয়াছে । নচেৎ হিন্দুজাতি স্বতশবতঃ ভক্তিমান সুতরাং এই দেশে অশ্রদ্ধার প্রাদুর্ভাৰ হওয়া কোন ক্রমেই সঙ্গত ৰোধ হয় না । অনেকে বলিয়া থাকেন, ষে ধৰ্ম্ম প্রয়ত্তি সমস্তের উদ্রেক করা কখনই কেবল শিক্ষকদিগের উপদেশ বাক্যে সম্পন্ন হইয়। উঠিতে পারে না । এই কথা সত্য বটে ত"ঙ্গর সন্দেহ নাই, কিন্তু সুধীর-স্বভাব এবং ধৰ্ম্মশীল শিক্ষকের উপদেশ এবং দৃষ্টান্ত উভয় সম্মিলিত হইলে ষে সমূহ ফল দশে, তাছাও লিঃসন্দেছ । শিক্ষকের এক্ষণে যেমন ছাত্রদিগের বিদ্যাৱন্ধর প্রতি দৃষ্টি রাখিয় খাহাতে ভাস্বারা রাখমরিক পরীক্ষর ষ্টুজীর্ণ হুইয়া পারিতোষিক পায়, তদ্বিবয়ে সষত্ব থাকেন, ,