পাতা:শিক্ষাবিধায়ক প্রস্তাব.pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পাঠশালার শিক্ষ-প্রদানের রীতি । ১১ বালকের কোন প্রশ্নের উত্তর করিতে ঠেঙ্কিজে শিক্ষক তৎশ্রেণীস্থ অপর. ৰtলকগুলিকে সেই প্ৰশূ জিজ্ঞাস করেন, এবং ৰে কেছ তাহার সন্ধুত্তর করিতে পারে, তাছাকে উচ্চ স্থান প্রদান করেন । এই রীতি মন্দ লছে। কিন্তু শুদ্ধ এই পর্যন্ত করিয়াই নিৰ্ব্বত হওয়৷ উচিত নয়। ষে এণুে বালকের অম হইয়াছিল, তাছ পুনৰ্ব্বণর এমন করিয়া জিজ্ঞাসা কর। কৰ্ত্তৰ", যাহান্ডে ঐ ভ্রম অপেন হইতেই দূর হয়। অর্থাৎ ঐ প্রণুে ৰে বিষয় লক্ষিত্ত, তৎসংশ্লিষ্ট অtয় শত শত বিষয় অাছে । এমত কৌশল করিয়৷ সেই সকল বিষয় জিজ্ঞাস BBBB BBS BBBB BBBB BSBBB BB DHBB দেখিতে পায় । এই রীতি অবলম্বন না করিলে শিশুদিগের স্মৃতিশক্তি মাত্রের প্রাথর্য জন্মিতে পারে, কিন্তু বুদ্ধি-স্বজুৰ্ত্তি উত্তম হয় না । বালকের কথা কfহতে কহিত্তে কোন অশুদ্ধ প্রয়োগ করিলে তাহ অশুদ্ধ হইয়ছে, সৰ্ব্বদা এমত প্ৰকাশ করিয়া বলিবার অবশ্যকতা নাই । শিক্ষক আপনি শুদ্ধ করিয়৷ সেই প্রয়োগ করিলেই সম্পূর্ণ কল দশে । মনুষ্য মাত্রেরই অনুকরণ ৱত্তি অত্যন্ত বলবতী, উপদেশ গ্রহণেচ্ছ তাঙ্কুশ প্রবল নয় । । পেষ্টালোজাই নামক কোন সুবিখ্যাত শিক্ষা-শাস্ত্ৰকার কছেন, ৰালক সকলকে কৌশল ক্রমে বিদ্যার্থী করিবার স্বত্ব করা বিধেয় । ৰিদ্যাভ্যাল করাইৰার