পাতা:শিখ-ইতিহাস.djvu/৩০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७शेब्र८बाँच्नाशेव्र निश श्ब्र श्रृङ्का θό করিয়া, ম্যাজর তাহাদের সাহায্য প্রার্থনা করিলেন । কিন্তু তাহার এইরূপ অল্পমতির কোন ন্যায্য কারণ অাছে বলিয়া অনুভব হয় না। এই সময়ে বিদ্রোহী সৈন্যের কতকগুলি প্রতিনিধি নেতৃবর্গের পরামর্শ সভা হইতে প্রত্যাবর্তন করিতেছিল ; তাহারা ইংরাজদিগের স্বরক্ষিত সীমামধ্যে দণ্ডাৰ্ছ বলিয়া অনুমিত হওয়ায়, যখন তিনি তাহাদিগকে পথিমধ্যে আক্রমণ করিলেন, তখন তাহার সেই সন্দেহের কারণ উপলব্ধি হইল। এই কার্যপ্রণালীতে জেনারেল এভিটেবাইল, পেশোয়ারের শাসনকর্তা এবং তত্ৰত্য এজেন্ট সকলেই সন্ত্রস্ত হইয়া উঠিলেন। একদল শিখ সৈন্য এই সময়ে সিন্ধু নদের অনতিদূরে শিবির সংস্থাপন করিয়া অবস্থান করিতেছিল ; তাহাদিগের মনে ভয়-সঞ্চারের জন্য পূর্বের আদেশ অনুসারে একদল মুসচ্চিভ সৈন্য, জেলালাবাদ হইতে অতি সত্বর প্রেরিত হইল । কিন্তু অতিরিক্ত সৈন্যের খাইবার পাশ নির্যক্ত করিবার পূর্বই, সার পরিবার ও অন্ত্রচরবর্গ নিবিয়ে সে স্থান পরিত্যাগ করিয়া অগ্রসর হইয়াছিলেন। স্বতরাং এই সকল কার্যকলাপে কেবল শিখদিগের উত্তেজনা এবং তাঁহাদের অবিশ্বাস ও সন্দেহ বৃদ্ধি হইয়াছিল। ইহাতে শের সিং স্বযোগ পাইয়া কলহপ্রিয় দুর্নমনীয় শিখ সৈন্যদিগকে জানাইলেন যে, পঞ্জাবের চতুর্দিকে ইংরাজ সৈন্যে পরিবেষ্টত ; তাহারা শিখদিগের সহিত যুদ্ধের জন্য সর্বদা স্বসজ্জিত অবস্থায় রহিয়াছে ॥৩০ ১৮৪১ খ্ৰীষ্টাব্দের মধ্যভাগে, শিখসৈন্যের অমানুষিক অত্যচার ও গর্হিত কার্যপ্রণালী সকলই নিবৃত্ত হইয়াছিল। কিন্তু রাজ-ব্যবস্থার সহিত সৈন্যের যে সম্বন্ধ ছিল, এক্ষণে তাহার সকলই পরিবর্তিত হইল। সৈন্যগণ এক্ষণে আর অদ্বিতীয় ক্ষমতাশালী ও সর্বসামঞ্জস্তব্যঞ্জক গবর্ণমেণ্টের শাসনাস্ত্র স্বরূপ নহে। তাহারা মনে করিত, পরন্তু জনসাধারণের সেই ধারণা জন্মিয়াছিল যে, তাহারা শিখজাতির প্রতিনিধি সম্প্রদায়,— তাহাঁদের সম্প্রদায়ই, ‘খালসা" নামে অভিহিত ; সর্বসাধারণের সুখ-সমৃদ্ধি বিধান কল্পে এবং শাসন-সংরক্ষণ ব্যাপদেশে তাহারা জাতি বা শতযোধপতি একত্র সম্মিলিত । শিক্ষিত সৈন্য হিসাবে তাহাঁদের কার্যকুশলতা কতকাংশে বিনষ্ট হইয়াছিল। উচ্চাকাঙ্ক্ষা এবং সংপ্রবৃত্তি সমূহ তাহদের হৃদয়ে বদ্ধমূল হওয়ায়, প্রকৃত শিক্ষার অভাব বিদূরিত হইয়াছিল। তাছার নীতিসঙ্গত ও শৃঙ্খলাযুক্ত একতার কার্যকারিভা বুৰিতে পারিত। গোবিন্দ প্রবর্তিত সাধারণতন্ত্রের সাংসারিক সম্প্রদায়ের ন্যায়, তাহারা তাঁহাদের যুদ্ধ-সজ্জা ও যোদ্ধৃবেশেই আত্মাভিমান প্রকাশ করিত। সৈনিক পুরুষের নায় যোদ্ধৃবেশে সজ্জিত হইয়া, গোবিন্দের সাধারণ-তন্ত্রের প্রতিনিধি সম্প্রদায় বলিয়া পরিচিত হওয়াই, তাহার গান্ধনীয় বলিয়া মনে করিত। সাধারণ নিয়মানুসারে সচরাচর, সৈনিকপুরুষোচিত কর্তব্য পালনে, তাহারা যথাসম্ভব স্বস্ব নিদিষ্ট সেনাপতি বা নেতার আদেশান্ত্রবর্তী হুইত, কিন্তু দেশের শাসনীতি সম্পর্কে প্রত্যেক বিভিন্ন বিভাগের ( ‘ব্রাইগেজ, ‘রেজিমেন্ট" ०० । svs• धुंडेप्चाब्र २ecन cन अवश्s•रे खून भवtिभप्केब वब्रांवब्र विा क्रांप्र्कब्र गज । (Compare Mr. Clerk to Government, 25th May and 10th June, 1841.) :