পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ቌ » » পেয়েছে রতন, আমি চললুম। বলিয়া বিস্মিত ক্ষুব্ধ রতনকে জবাব দিবার সময় মাত্র না দিয়া দ্রুতপদে ওদিকের তঁাবুর দিকে চলিয়া ¢भकांभ । 可预 মানুষের অন্তর জিনিসটিকে চিনিয়া লইয়া, তাহার বিচারের ভার অন্তৰ্যামীর উপর না দিয়া মানুষ যখন নিজেই গ্ৰহণ করিয়া বলে, আমি এমন, আমি তেমন, এ-কাজ আমার দ্বারা কদাচা ঘটিত না, সে-কাজ আমি মরিয়া গেলেও কারিতাম ন-আমি শুনিয়া আর লজায় বঁচি না । আমার শুধু নিজের মনটাই নয়, পরের সম্বন্ধেও দেখি তাহার অহঙ্কারের অন্ত নাই । একবার সমালোচকের লেখাগুলা পড়িয়া দেখ-হাসিয়া আর বঁাচিবে না। কবিকে ছাপাইয়া তাহার কাব্যের মানুষটিকে চিনিয়া লয় । জোর করিয়া বলে, এ চরিত্র কোনমতেই ওরূপ হইতে পারে না, সে চরিত্র কখনও সেরূপ করিতে পারে না- এমনি কত কথা । লোকে বাহবা দিয়া বলে, বাঃ রে, বাঃ ? এই ত ক্রিটিসিজম। একেই তা বলে চরিত্র-সমালোচনা । সত্যই তা। অমুক সমালোচক বর্তমান থাকিতে ছাই-পােশ যা-ত লিখিলেই কি চলিবে ? এই দেখা বইখানার যত ভুলভ্রান্তি সমস্ত তন্ন তন্ন করিয়া ধরিয়া দিয়াছে। তা দিক। ক্ৰটি আর কিসে না থাকে। কিন্তু তবুও যে আমি নিজের জীবন আলোচনা করিয়া, এই সব পড়িয়া তাহদের লজায় আপনার মাথাটা তুলিতে পারি না । মনে BOB BBDS DDB EELD DBDBBSS DDBBD BBDD D DDS SDD BBDS সে কি শুধু একটা মুখেরই কথা । দম্ভ-প্ৰকাশের বেলায় কি তাহার কাণাকড়ির মূল্য নাই ? তোমার কোটী কোটী জন্মের কত অসংখ্য কোটী অদ্ভুত ব্যাপার যে এই অনন্তে মগ্ন থাকিতে পারে এবং হঠাৎ জাগরিত হইয়া তোমার ভূয়োদর্শন, তোমার লেখাপড়া, তোমার মানুষ বাছাই করিবার জ্ঞানভাণ্ডটুকু একমুহুর্তে গুড়া করিয়া দিতে পারে,