পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y & är SS BBDDLLSSLLLBB D DBtD tBBS BDB DDD EYYDBB BDDD বজায় থাকে, একেবারে যায় না, এ আমি বেশ দেখিয়াছি। তাই দু-চোখ মেলিয়া চাহিয়া রছিলাম বটে, কিন্তু সে যেন এক তন্দ্রার চাহনি। সে DBDu BDSEELDLL DDDDS DBBBDBD DBDBDuD BBED DDBDB DS সজাগের উদ্যমও আসে না । ঐ এক রকম । তথাপি এ-কথাটা ভুলি নাই যে, অনেক রাত্রি হইয়াছে—আমাকে পৃষ্ঠাবুতে ফিরিতে হইবে, এবং সেজন্য একবার অন্ততঃ চেষ্টা করিতাম, কিন্তু মনে হইল সব বৃথা । এখানে আমি ইচ্ছা করিয়া আসি নাই--আসিব কল্পনাও করি নাই । সুতরাং যে আমাকে এই দুৰ্গম পথে পথ দেখাইয়া DBDDDS BDDBB BBD BDD DB BDDBSS BDB DDB gSig ফিরিতে দিবে না। পূর্বে শুনিয়াছিলাম, নিজের ইচ্ছায় ইহাদের হাত হইতে নিস্কৃতি পাওয়া যায় না । যে পথে যেমন করিয়াই জোর করিয়া বাহির হও না কেন, সব পথই গোলকধাঁধার মত ঘুরাইয়া-ফিরাইয়া সাবেক জায়গায় আনিয়া হাজির করে । সুতরাং চঞ্চল হইয়া ছটফট করা সম্পূর্ণ অনাবশ্যক মনে করিয়া কোনপ্রকার গতির চেষ্টামাত্র না করিয়া, যখন স্থির হইয়া বসিলাম, তখন অকস্মাৎ যে জিনিষটি চোখে পড়িয়া গেল তাহার কথা আমি কোনদিনই विन्यूड श्छे नाके । রাত্রির যে একটা রূপ আছে, তাহাকেও পৃথিবীর গাছ-পালা, পাহাড়পৰ্বত, জল-মাটি, বন-জঙ্গল প্ৰভৃতি যাবতীয় দৃশ্যমান বস্তু হইতে পৃথক করিয়া একান্ত করিয়া দেখা যায়, ইহা যেন আজ এই প্ৰথম চোখে পড়িল। চাহিয়া দেখি, অন্তহীন কালো আকাশ-তলে পৃথিবী-জোড়া আসন করিয়া গভীর রাত্রি নিমীলিত-চক্ষে ধ্যানে বসিয়াছে, আর সমস্ত বিশ্বচরাচর মুখ বুজিয়া, নিঃশ্বাস রুদ্ধ করিয়া, অত্যন্ত সাবধানে স্তব্ধ হইয়া সেই অটল শান্তি রক্ষা করিতেছে। হঠাৎ চোখের উপরে যেন সৌন্দর্যের তরঙ্গ খেলিয়া গেল। মনে হইল, কোন মিথ্যাবাদী প্রচার করিয়াছেআলোরই রূপ, আধারের রূপ নাই। এতবড় কঁাকি মানুষে কেমন করিয়া নীরবে মানিয়া লইয়াছে। এই যে আকাশ-বাতাস, স্বর্গমর্ত্য পরিব্যাপ্ত