পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

@事博 বিরক্ত হইয়া ফিস ফিস করিয়া তর্জন করিয়া উঠিল,-তবে এলি কেন ? চল তোকে ফিরে রেখে আসি-কাপুরুষ। তখন চৌদ্দ পার হইয়া পনেরায় পড়িয়াছি-আমাকে কাপুরুষ ? ঝপাৎ করিয়া দাড় জলে ফেলিয়া প্ৰাণপণে টান দিলাম। ইন্দ্ৰ খুন্সী হইয়া বলিল, এই ত চাই । কিন্তু আস্তে ভাইব্যাটারা ভারি পাঞ্জী । আমি ঝাউবনেব পাশ দিয়ে মক্কা ক্ষেতের ভেতর দিয়ে এমনি বাব করে নিয়ে যাবে যে, শালারা টেরও পাবে না। একটু হাসিয়া কহিল, আর টের পেলেই বা কি ? ধরা কি মুখের কথা। দ্যাখ zBBDSDDD BB BDuYDBBD uBBDBB DOB BBD DDSDD DD দেখিস ঘিরে ফেললে বলে-আর পালাবাব যে নেই, তখন ঝুপ ক’রে লাফিয়ে পড়ে, এক-ডুবে যতদূর পারিস গিয়ে ভেসে উঠলেই হ’ল। এ অন্ধকারে আর দেখবার জোট নেই।--তারপর মজা করে সতুয়ার চড়ায় উঠে ভোরবেলায় সঁতরে এপারে এসে গঙ্গার ধার ধরে বাড়ী ফিরে গেলেই বাস । কি করবে ব্যাটারা ? চড়াটার নাম শুনিয়াছিলাম ; কহিলাম, সতুয়ার চড়া ত ঘোরনালার সুমুখে, সে ত অনেক দূর { ইন্দ্ৰ তাচ্ছিল্যাভরে কহিল, কোথায় অনেক দূর । ছ-সাত কোশও হলে DD BD BDSS DDB DBBD BB LDS S DBB KBDBB BBSS SDDD DDDS মড়া পোড়ানো বড় বড় গুড়ি কত ভেসে যাবে দেখতে পাবি ৷ আত্মরক্ষার যে সোজা রাস্তা সে দেখাইয়া দিল, তাহাতে প্ৰতিবাদের আর কিছু রহিল না । এই দিক-চিহ্নহীন অন্ধকার নিশীথে আবৰ্ত্তসঙ্কুল গভীর তীব্ৰ জলপ্রবাহে সাতক্ৰোশ ভাসিয়া গিয়া ভোরের জন্য প্ৰতীক্ষা করিয়া থাকা । ইহার মধ্যে আর একদিকের তীরে উঠবার যো নাই । দশ-পনের হাত খাড়া উচু বালির পাড় মাথায় ভাঙিয়া পড়িবে-এই দিকেই সঙ্গার ভীষণ ভাঙন ধরিয়া জলস্রোত অৰ্দ্ধবৃত্তাকারে ছুটিয়া চলিয়াছে। বস্তুটি অস্পষ্ট উপলব্ধি করিয়াই আমার বীর-হৃদয় সঙ্কুচিত হইয়া বিন্দুবৎ হইয়া গিয়াছিল। কিছুক্ষণ দাড় টানিয়া বলিলাম, কিন্তু আমাদের টুড়িঙির কি হবে ? ১ঞ্জ ইন্দ্ৰ কহিল, সেদিন তা আমি ঠিক এমনি ক’রেই পালিয়েছিলাম। তার ; २-(कैकांड भ)