পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/২৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So äkrNU cकन, आधि कि भांश्व नहै ? অভয়া কহিল, বিষম মানুষ দেখি যে। রোহিণীবাবু বেচারা অসুখের সময় আশ্ৰয় দিলেন, এখন ভাল হয়ে বুঝি তার এই পুরস্কার ঠিক করেচ ? কিন্তু আমার ভারি ভুল হয়ে গেছে। সে সময়ে যদি অসুখ ব’লে একটা টেলিগ্রাফ ক'রে দিতুম, আজ তা হলে তীকে দেখতে পেতুম! ঘাড় নাড়িয়া কহিলাম, আশ্চৰ্য নয় বটে। অভয়া ক্ষণকাল স্থিব থাকিয়া বলিল, তুমি মাসখানেকের ছুটি নিয়ে একবাব যাও। শ্ৰীকান্তদাদা। আমাব মনে হচ্ছে, তোমাকে তঁর বড় দরকার পড়েছে । কেমন করিয়া যেন নিজেও এ কথা বুঝিতেছিলাম, আমাকে আজ তাহার বড় প্রয়োজন। পর্বদিনই অফিসে চিঠি লিখিয়া আরও এক মাসের ছুটি লইলাম এবং আগামী মেলেই যাত্ৰা করিবাব জন্য টিকিট কিনিতে পঠাইয়া দিলাম। যাবাব সময় অভয়া নমস্কার কবিয়া কহিল, শ্ৰীকান্তদাদা, একটা se fe কি কথা দিদি ? সংসারে সকল সমস্যাই পুরুষমানুষে মীমাংসা ক’রে দিতে পারে না। যদি কোথাও ঠেকে, চিঠি লিখে আমার মত নেবে বল ? স্বীকার করিয়া জাহাজ-ঘাটের উদ্দেশে গাড়িতে গিয়া বসিলাম। অভয়া গাড়িব দরজার কাছে দাড়াইয়া আর একবার নমস্কার করিল। বলিল, রোহিণীবাবুকে দিয়ে আমি কালই সেখানে টেলিগ্ৰাম ক'রে দিয়েছি। কিন্তু জাহাজের ওপর কাঁটা দিন শরীরের দিকে একটু নজর রেখো, শ্ৰীকান্তদাদা ; আর তোমার কাছে আমি কিছু চাইনে। আচ্ছা, বলিয়া মুখ তুলিয়া দেখিলাম, অভয়ার দু'টি চক্ষু জলে VeffSVT