পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৪১

Arv আনিয়াছে—বস্ত বার বহু পথে পলাইয়াছি, কিন্তু গোলক-ধাঁধার মত সকল পথই যখন বারংবার আমাকে ইহারই হাতে ফিরাইয়া দিয়াছে, তখন আব আমি বিদ্রোহ করিব না, এইবার আপনাকে নিঃশেষে সমৰ্পণ করিয়া দিলাম। এতকাল জীবনটাকে নিজের হাতে রাখিয়াই বা কি পাইয়াছি । কতটক সার্থক কবিয়াছি ? তবে আজ যদি সে এমন হাতেই পডিয়া থাকে GB BDB DB BuBDDDBD TBD DBDDuSuKS KDB S uDuBuBDu DDDDB DDBDB পাবিয়াছে সে কিছুতেই আর একটা জীবনকে তাহাবই মধ্যে আবার ডবাইযা দিবে না। কিন্ম এসকল যন্ত গেল আমাৰ নিজের পক্ষ হইতে ; কিন্তু অন্য পক্ষের আচৰণ ঠিক আবাব সেই পুৰ্ব্বেকাব মত সুরু হইল । সমস্ত পথেব মধ্যো একটাও কথা হইল না, এমন কি ষ্টেশনে পৌঁছিয়াও কেত আমাকে কোন প্রশ্ন কিবা আবশ্যক বিবেচনা কবিল না । অল্প সময়েই কলিকাতা যাইবার গাড়ীৰ ঘাঙ্গণ পডিল। কিন্তু রতন টিকিট কেনার কাজ ফেলিয়া যাত্রীশালার ক্ষীন্দ্র এক কোণে আমার জন্য শয্যা-রচনায় প্ৰবৃত্ত হইল । অতএব বাবা গোল এদিকে নয, আমাদিগকে ভোবের ট্রেণে পশ্চিমে রওনা হইতে হইবে ; কিন্তু সেটা পাটনায় কিংবা কাশীতে কিংবা আর কোথাও, তাহা জানা না গেলেও এটা বেশ বঝা গেল এ বিষয়ে আমার মতামত একেবাবে অনাবশ্যক। বাজলক্ষ্মী অন্যত্ৰ চাহিয়া অন্যমনস্কের মত দাডাইয়া ছিল, বতন হাতের কাজ শেষ করিয়া কাছে আসিয়া কহিল, মা, খবৰ পেলাম একটি এগিয়ে গেলে “ভাল খাবাব সব রকমই পাওয়া যাবে। বাজলক্ষ্মী অঞ্চলের গ্রস্থি খুলিয়া কয়েকটা টাকা তাহার হাতে দিয়া কহিল, বেশ ত, তাই যা না ; কিন্তু দুধটা একটু দেখে-শুনে নিস, বাসিটাসি আনিস নে যেন । রতন কহিল, মা, তোমার জন্যে কিছু नों, अभिiब्र डक्ट छांई 6न । এই না’ যে কিরূপ তাহা আমরা সবাই জানি, এবং সকলের চেয়ে বেশি। জানে বোধ হয় রতন নিজে । তবুও সে বার-দুই পা ঘষিয়া আস্তে আস্তে বলিল, কাল থেকেই ত এক রকম