পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৮২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীকান্ত যাওয়ার দুর্গত হয়ত সে আজও জানে না। এর স্বাদ কতক আমি জানি । আমারই মত একদিন যখন সংশয়ে, বাধায়, কটু কথায় তার সমস্ত মন তিক্তরসে পরিপূর্ণ হয়ে উঠরে, তখনি সে পালিয়ে আসার পথ পাবে না। DBD DB uDBDDDS DBDBBBD BDDSDD DBDBD BB DBDB MSDBD দুঃখের কথা যেন সে বেশ জানে। রাজলক্ষ্মী বারংবার মাথা নাড়িয়া বলিতে লাগিল, কখখনো না, কখখনো না। জানলে সে-পথে কেউ যাবে না। আমি বলছি। এ কথার আর জবাব ছিল না। বন্ধুর মুখে শুনিয়াছিলাম, একদিন ইহার অনেক সাধ সঙ্কল্প, অনেক পুণ্যকৰ্ম্ম, তাহার শ্বশুরবাড়ীর দেশে অত্যন্ত অপমানিত হইয়াছিল। সেই নিষ্কাম পরোপকারের ব্যথা অনেকদিন ইহার মনে লাগিয়াছিল। যদিচ, আরও একটা দিক দেখিবাব ছিল, কিন্তু সেই অবলুপ্ত বেদনার স্থানটা চিহ্নিত করিয়া তুলিতেও আর প্রবৃত্তি হইল না, তাই চুপ করিয়া বসিয়া রহিলাম। অথচ রাজলক্ষ্মী যাহা বলিতেছিল। তাহা মিথ্যা নয়। মনে মনে ভাবিতে লাগিলাম, কেন এমন হয় ? কেন একের শুভ চেষ্টা অপরে এমন সন্দেহের চক্ষে দেখে ? কেন এগুলি বিফল করিয়া দিয়া মানুষের সংসারে দুঃখের ভার লঘু করিতে দেয় না ? মনে হইল সাধুজী যদি থাকিতেন, কিংবা যদি কখনো ফিরিয়া আসেন, এই জটিল সমস্যার মীমাংসার ভার তঁহাকেই দিৰ । সেদিন সকাল হইতে নিকটেই কোথা হইতে মাঝে মাঝে সানাইয়ের শব্দ পাওয়া যাইতেছিল, এই সময়ে জন-কয়েক লোক রতনকে অগ্রবত্ত করিয়া প্ৰাঙ্গণের মধ্যস্থলে আসিয়া দাড়াইল। রতন সম্মুখে আসিয়া কহিল, মা, এরা আপনাকে রাজবরণ দিতে এসেছে -এস না হে, দিয়ে যাও না । বলিয়া সে একজন প্রৌঢ় গোছের লোককে ইঙ্গিত করিল। লোকটির পরিধানে হরিদ্রারঙে ছোপানো একটি কাপড়, গলায় নুতন কাঠের মালা। সে অত্যন্ত সঙ্কোচের সহিত অগ্রসর হইয়া আসিয়া বারান্দার নীচে হইতেই নুতন শালপাতায় একটি টাকা ও একটি সুপারি রাজলক্ষ্মীর পদতলের BBuBY tBD DB S DDD DDDS SsHD DDDD DLD DBBBS মােঠাকরুণ, আজ আমার মেয়ের বিয়ে ।