পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

äAiq সজীব মন্ত্রগুলোকেও কখনো দেখতে পেতেন না ! বলি, এটা ত মানো আমাদের শাস্ত্রীয় মন্ত্রগুলির প্রাণ আছে ? তারা জীবন্ত ? বলিলাম, হঁ্যা । রাজলক্ষ্মী কহিল, তুমি না মানতে পার, কিন্তু তবুও এ সত্য। তা নইলে আমাদের দেশে এই পুতুল-খেলার বিয়েই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বিবাহ-বন্ধন হ’তে পারত না ! এ সমস্তই তা ওই সজীব মন্ত্রের জোরে । সে ঋষিদের কৃপায় ! অবশ্য, অনাচার আর পাপ কোথায় নেই, সে সৰ্ব্বত্রই আছে, কিন্তু আমাদের এ-দেশের মত সতীত্বই কি তুমি আর Çt forte crocs ?îte ? বলিলাম, না । কারণ, এ তাহার যুক্তি নয়, বিশ্বাস। ইতিহাসের প্রশ্ন হইলে তাহাকে দেখাইতে পারিতাম। এই পুথিবীতে সজীব মন্ত্রহীন অ্যাল ও দেশ আছে যেথায় সতীত্বের আদর্শ আজও এমনি উচ্চ। অভয়ার উল্লেখ করিয়া বলিতে পারিতাম, এই যদি, তবে তোমাদের জীবন্ত মন্ত্র নর-নারী উভয়কেই এক আদর্শে বাধিতে পারে না কেন ? কিন্তু এসকলের প্রয়োজন ছিল না । আমি জানিতাম তাহার চিত্তের ধারাটা কিছুদিন হইতেই কোন দিক দিয়া বহিতেছে। দুষ্কৃতির বেদনা সে ভাল করিয়াই জানে। যাহাকে সমস্ত অন্তর দিয়া ভালবাসিয়াছে, তাহাকে কলুষিত না করিয়া কেমন করিয়া যে সে এ জীবনে লাভ করিবে, তাহার কিছুই সে ভাবিয়া পায় না । তাহার দুর্বল হসন্দয় ও 'প্ৰবৃদ্ধ ধৰ্ম্মবৃত্তি-এই দুই প্ৰতিক লগামী প্ৰচণ্ড প্ৰবাহ যে কেমন কবিয়া কোন সঙ্গমে সম্মিলিত হইয়া এই দুঃখের জীবনে তাহার তীর্থের মত সুপবিত্ৰ হইয়া উঠিবে সে তাহার কোন কিনারাই দেখিতে পায় না ; কিন্তু আমি পাই। নিজেকে নিঃশেষে দান করিয়া পৰ্য্যন্ত অপরের গোপন আক্ষেপ প্ৰতিনিয়তই আমার চোখে পড়ে। বেশ স্পষ্ট নয় বটে, কিন্তু তবু যেন দেখিতে পাই তাহার যে দুৰ্ম্মদ কামনা এতদিন অত্যুগ্র নেশার - মত তাহার সমস্ত মনটাকে উতলা-উন্মত্ত করিয়া রাখিয়াছিল। সে যেন আজ DBB DD DBDBBK BDuuDBS LBDD Di SggtS SDDDB SGggBDL BBDBS tE BDDDB BYLLtt D DBB S DD D S DD igLSe