পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৭০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

åşvg tWg» ফিরিয়া আসিল তখন কাজ শেষ কবিয়া সকলে উঠিয়া গিয়াছে। জিজ্ঞাসা করিলাম, তুমিই মঠের কত্রী নাকি ? কমললত জিব কাটিয়া কহিল, আমরা সবাই গোবিন্দজীর দাসী-কেউ ছোট-বড় নেই। এক একজনের এক একটা ভার, আমার উপর। প্ৰভু এই ভাব দিয়েছেন, এই বলিয়া সে মন্দিরের উদ্দেশে হাতজোড় করিয়া কপালে ঠেকাইল। বলিল, এমন কথা আর কখনো মুখে এনে না। বলিলাম, তাই হবে । আচ্ছা, বড়গোঁসাই গহরগোসাই এদেব দেখচি না কেন ? বৈষ্ণবী কহিল, র্তারা এলেন বলে। নদীতে স্নান কবতে 6८छ् । এই রাত্রে ? আর ঐ নদীতে ? বৈষ্ণবী বলিল, হঁহা । গহরও ? হঁ, গহরগোসাইও । কিন্তু আমাকেই বা স্নান করালে না কেন ? বৈষ্ণবী হাসিয়া বলিল, আমরা কাউকেই সুদান করাই নে, তারা আপনি করে। ঠাকুরের দয়া হলে তুমিও একদিন করবে, সেদিন भीन कक्ष8 getद भी । বলিলাম, গহর ভাগ্যবান, কিন্তু আমার ত টাকা নেই, আমি গরীব লোক, আমার প্রতি হয়ত ঠাকুরের দয়া হবে না। বৈষ্ণবী ইঙ্গিতটা বোধ হয় বুঝিল, এবং রাগ করিয়া কি যেন একটা বলিতে গেল, কিন্তু বলিল না । তারপরে কহিল, গহরগোঁসাই যাই হোন, কিন্তু তুমিও গরীব নও। অনেক টাকা দিয়ে যে পরের কন্যাদায় উদ্ধার করে, ঠাকুর তাকে গরীব ভাবে না। তোমার veone vi ge a 5 বলিলাম, তা হলে সেটা ভয়ের কথা। তবু, কপালে যা লেখা