পাতা:শ্রীকান্ত - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৬১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-कार्छ আমার অভাবে ঠাকুরের সেবায় সত্যিই অঙ্গহানি হতে পারে, এ কি তুমি বিশ্বাস করো ? করি। আমাকে কেউ বলে নি কমললতা-আমি নিজের চোখে দেখেচি । সে আর কিছু বলিল না, কি একরকম অন্যমনস্কের মতো ক্ষণকাল আমার মুখের পানে চাহিয়া রহিল, তারপরে ফুল তুলিতে লাগিল। ডাল ভরিয়া উঠিলে কহিল, হয়েচে-আর না । স্থলপদ্ম তুললে না ? না, ও আমরা তুলি নে, ঐখান থেকে ঠাকুরকে নিবেদন করে দিই। চলে এবােব যাই । আলো ফুটিয়াছে, কিন্তু গ্রামের একান্তে এই মঠ-এদিকে বড় কেহ আসে না । তখনো পথ ছিল জনহীন, এখনো তেমনি । চলিতে চলিতে একসময়ে আবার সেই প্ৰশ্নই করিলাম, তুমি কি এখান থেকে সত্যিই চলে যাবে ? বার বার এ কথা জেনে তোমার কি হবে গোসাই ? এবারেও জবাব দিতে পারিলাম না, শুধু আপনাকে আপনি জিজ্ঞাসা করিলাম, সত্যিই কেন বার বার এ কথা জানিতে চাই -खांनिश उधाभiद्ध व्लांङ कि ।

  • 。 謙

মঠে ফিরিয়া দেখা গেল ইতিমধ্যে সবাই জাগিয়া উঠিয়া প্রাত্যহিক কাজে নিযুক্ত হইয়াছে। তখন কঁাসিরের শব্দে ব্যস্ত হইয়া বৈষ্ণবীকে বৃথা তাড়া দিয়াছিলাম। অবগত হইলাম তাহা মঙ্গলআরতির নয়, সে শুধু ঠাকুরদের ঘুম-ভাঙানোর বাদ্য। এ তাদেরই म: । দুজনকে অনেকেই চাহিয়া দেখিল, কিন্তু কাহারও চাহনিতে কৌতুহল নাই। শুধু পদ্মার বয়স অত্যন্ত কম বলিয়া সে-ই কেবল