পাতা:শ্রীমদভগবদগীতা - দেবেদ্রবিজয় বসু.pdf/১৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

dlloyo শ্ৰীমন্তগবদগীতা । তত্ত্বজ্ঞান হেতু ঈশ্বরে প্রবেশ লাভ সিদ্ধি হয়,-সেইরূপ ঈশ্বরকে আশ্রয়পূর্বক সদা কৰ্ম্মযোগের অনুষ্ঠান করিলেও ঈশ্বরপ্রসাদে শাশ্বত °द्रा ख्ादाभू °ा छाएछ ठूभू ! YA “সৰ্ব্বকৰ্ম্মাণ্যপি সদা কুৰ্ব্বাণো মদব্যপাশ্ৰয়ঃ। মৎ প্রসাদাদবাপ্নোতি শাশ্বতং পদমব্যয়ম ৷ ” ( si, strico ) { যখন ঈশ্বরই সৰ্ব্বভূতের ঈদেশে অধিষ্ঠানপূর্বক সকলকে প্রবণ্ডিত BBBDDSDBBB DBDDD DBBBD KDBS DDD S BB DDD DDDD অৰ্চনা করিলে,তাহারই প্ৰসাদে পরা শান্তি-শাশ্বত পরম পদ লাভ হইতে পারে। ইহাই নিঃশ্ৰেয়সসিদ্ধির সুগম উপায়। ভগবান, বলিয়াছেন,- হঁহাই “গুহঠাৎ গুহােতর জ্ঞান” । গীতায় নিঃশ্ৰেয়সসিদ্ধির যে সাধন-যে পস্থা উক্ত হইয়াছে, তাহা এক হইলেও, দুই ভাবে আমরা তাহ দেখিতে পারি। এক,-“কূটস্থ অক্ষর” ব্ৰহ্মভাবপ্রাপ্তির পন্থা, আর এক-পরমাত্মা পরমেশ্বরভাবপ্রাপ্তির পন্থা। প্ৰথম পথ কঠোর-সাধনা-সাধ্য, দ্বিতীয় পথ অপেক্ষাকৃত সুগম। প্ৰথম পথে আত্মযোগীর প্রথম নিষ্কামভাবে কৰ্ম্মযোগ অনুষ্ঠান দ্বারা চিত্তকে নিৰ্ম্মল করিয়া, পরে জ্ঞানযজ্ঞ সাধনা দ্বারা জ্ঞান লাভ করিতে শুইবে ও ধ্যানযোগ দ্বারা সেই জ্ঞান অপরোক্ষভাবে, লাভ করিয়া ব্ৰহ্মভােব প্ৰাপ্ত হইতে হইবে। তবে অক্ষর কুটস্থ ব্ৰক্ষে নিৰ্বাণ লাভ হইবে । শঙ্করাচাৰ্য্য প্ৰভৃতি সন্ন্যাসিগণ এই পথের পথিক, কিন্তু এ ব্ৰহ্মভাবগ্ৰাপ্তি বা ব্ৰহ্মানির্বাণই শেষ নহে। এ পথের শেষে আসিয়া যখন ব্ৰহ্মভাব লাভ হয়, যখন অধ্যাত্মযোগে সৰ্ব্বভুতে সমভাবে স্থিত কুটস্থ অক্ষর পরব্রহ্মের উপলব্ধি হয়, সেইরূপ সৰ্ব্বাত্মা সর্বনিয়ন্ত পুরুষোত্তম “ পরমেশ্বর-পর-ব্রিহ্মের এ সগুণ ভাবও উপলব্ধ হয়,-ফলে পরমেশ্বরে পরাভক্তি লাভ হয়। তখন DDBDDBBDD DD DYSiD DDBB BBDBDuBSBB DDS DDDB KBD EzY