পাতা:শ্রীমদভগবদগীতা - দেবেদ্রবিজয় বসু.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vo শ্ৰীমদভগবদগীতা । এইরূপে নিষ্কাম কৰ্ম্ম সাধনা দ্বারা চিত্ত নিৰ্ম্মল হইলে, তাহাতে জ্ঞানসুৰ্য্য আপনিই প্ৰকাশিত হয়। অতএব নিষ্কাম কৰ্ম্মযোগের অনুষ্ঠান। তাতার প্রধান সাধন।। কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম যে অনুষ্ঠায়, তাহা যুক্তি দ্বারা বুঝাইতে হয় না। তবে কোন কৰ্ম্ম কৰ্ত্তব্য ও কোন কৰ্ম্ম অকৰ্ত্তব্য, তাহা অনেক স্থলে শাস্ত্ৰ হইতে জানিতে চায়। (‘তস্মাৎ শােস্থং প্ৰমাণং তে কাৰ্য্যাকার্দী, ব্যবস্থিতেী”-গীতা ১৩২৪। ) কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম যে অনুষ্ঠেয়, তাহা আমাদের অন্তরে ( I ought) এই ‘বিবেক” বাণী যিনি শুনিতে পান, তাহাকে বুঝাইয়া দিতে হয় না । চিত্ত নিষ্কাম কৰ্ম্মের অনুষ্ঠান দ্বারা ক্ৰমে নিৰ্ম্মল হইলে, তখন অধিকারী হইয়া জ্ঞান লাভের জন্য আগ্ৰহ হয়, প্ৰকৃত জিজ্ঞাসার উদয় হয়। তখন “জ্ঞান-যজ্ঞ’ অনুষ্ঠান করিতে হয়। সেই “জ্ঞান-যজ্ঞ’ কি, তাহা এ স্থলে বলিতে হইবে না। ভগবান বলিয়াছেন,-জ্ঞান-যজ্ঞের মধ্যে গীতাপাঠ ও গীতার অর্থ গ্রহণ জন্য প্ৰযত্ন ও অন্যতম । তাহার পর যোগানুষ্ঠান দ্বারা যোগসংসিদ্ধি ঠাইলে প্ৰকৃত পক্ষে এই জ্ঞান লাভ হয়,- জ্ঞান অপরোক্ষ জ্ঞানে বা বিজ্ঞানে পরিণত হয়। ভগবান বলিয়াছেন,- “ন হি জ্ঞানেন সদৃশং পবিত্ৰমিহ বিদ্যতে । DBBS BDDS BDBBDDDBBDBBDBD BBDDu S YDS rDHHS অতএব যোগসংসিদ্ধ হইলে যথাকলে এই হ্রস্তান চিত্তে আপনি প্ৰতিভাত श्व, उसख्ठानार्थ-नर्णन निक छद्म। डॉशब्र खछ आव्र अछ १थ नाश्। उशवान् সপ্তম হইতে দ্বাদশ অধ্যায়ে ঈশ্বর তত্ত্ব বুঝাইয়াছেন, কিন্তু বলিয়াছেন যে, বিজ্ঞান সহিত এই জ্ঞান লাভের উপায়-যোগ, বিশেষতঃ ভক্তিযোগ । “মৰ্য্যায্যক্তমনা: পাৰ্থ যোগং যুঞ্জন মদাশ্ৰয়ঃ। অসংশয়ং সমগ্ৰং মাং যথা জ্ঞাস্তসি তৎ শৃণু ৷ ( গীতা, ৭১ ) অতএব এই যোগপথই গীতেক্তি জ্ঞান বা পরাবিদ্যা লাভের উপায় । অপরোক্ষ জ্ঞান লাভের আর অন্য পন্থা নাই। ( পাশ্চাত্য দর্শনের কথায় ইহাই একমাত্র method ) । এই যোগতত্ত্ব পরে বিবৃত হইবে।