পাতা:শ্রীমদ্‌ভগবদ্‌গীতা-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झिडौद्र श्रथुग्न ! భి: S S S AASAASAA AAAA JSS S S SJS . - --ബാ -- -- পুরাণাদি প্রণয়ন করিয়াছি, ইহাতে আমার জীবনের অধিকাংশ সময় অতিবাহিত হইয়াছে। তথাপি এখন আমার মনে হইতেছে বুঝি আমার কৰ্ত্তব্য কিছুই করা হয় নাই, অথচ আর আমি কি কয়িব নির্ণয় করিতে পারিতেছি না । এই জন্ত মন অতিশয় ব্যাকুল হইয়াছে—অশান্ত মনে সমুদ্রতীয়ে আসিয়াছি—দেব ! কোথায় আমায় কৰ্ত্তব্যের ক্রটি হইয়াছে, আরও আমার কি কৰ্ত্তব্য বাকি আছে, নির্দেশ করিয়া আমার এই অশান্ত মনে শাস্তি প্রদান করুন । “ধৰ্ম্মের প্রধান অবলম্বন ভক্তি জগতে প্রচার কর” এই উপদেশ দিয়া দেবর্ষি অস্তৰ্হিত হইলেন । কথিত আছে যে ব্যাসদেব তখন ভাগবত ও ভগবদগীতা প্রণয়ন করেন, আরও দুই এক খানি পুরাণে তত্তের আদর্শ অঙ্কন করেন। এই কারণে কেহ কেহ মহাভারত গীতার পুৰ্ব্বে রচিত হইয়াছিল, অতুমান করেন। গীত ও ভাগবত ভক্তিপ্রধান গ্রন্থ। ব্যাসদেব বুঝিয়াছিলেন ভক্তি জীবনের চরম উদ্দেশু, পরিত্রাণের একমাত্র উপায় । কি কথtট হুইতেছিল, এক্ষণে এক বার স্মরণ করা কর্তব্য । ভগবান অর্জুনকে জ্ঞানযোগ বুঝাইয়া, “এষ তেহভিহিত সাংখ্যে* ই ভ্যাদি বাক্যে বলিলেন, ষে এথন তোমাকে কৰ্ম্মযোগ শুনাইব । তখন কৰ্ম্মযোগের কিছু প্রশংসা করিয়া, প্রথমতঃ একটু সাধারণ প্রচলিত ভ্রান্তির নিরাসে প্রবৃত্ত হইলেন । সে ভ্রাস্তি এই যে, বেদোক্ত কাম্যকৰ্ম্ম সকলেই লোকের চিত্ত নিবিষ্ট, তাদৃশ লোক ঈশ্বরে একাগ্রচিত্ত হইতে পারে না । তাই ভগবান অর্জুনকে বলিলেন যে বেদসকল "ত্রৈগুণ্যবিষয়” তুমি নিস্ত্রৈগুণ্য হও, বা বেদবিষয়কে অতিক্রম কর। কেননা, যেমন সৰ্ব্বত্র জলপ্লাবিত 哆