পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 শ্ৰীমাধবেন্দ্ৰপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য। বিক্রম সংবতে ব্যাসতীর্থের আবির্ভাব এবং ১৫৯০ সংবতে তিরোভাব। ব্যাসতীর্থ মাধবেন্দ্রের পরমগুরু হইলেও মাধবেন্দ্ৰই বয়ঃপ্রধান ছিলেন। ইহাতে অনুমান হয় মাধবেন্দ্ৰ অধিক বয়সে সন্ন্যাস গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। শ্ৰীমাধবেন্দ্রের শিষ্যগণ সকলেই নিত্যসিদ্ধ ছিলেন। ঈশ্বরপুরী, পরমানন্দপুরী, রামচন্দ্রপুরী প্ৰভৃতি সন্ন্যাসিগণ র্তাহারই শিষ্য। পরবর্তীকালে শ্ৰীমন মহাপ্ৰভু লৌকিক লীলায় ঈশ্বরপুরীর নিকট দীক্ষা গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। অবশ্য শ্ৰীমাধবেন্দ্রের লীলা সংবরণের পরই মহাপ্রভুর আবির্ভাব হয়। কথিত আছে, মাধবেন্দ্ৰ জানিতে পারিয়াছিলেন যে শীঘ্রই ভগবান জগতে অবতীর্ণ হইবেন। এই কথা তিনি শ্ৰীমান ঈশ্বরপুরীকে বলিয়াও যান। বায়ুপুরাণের বাক্য উল্লেখ করিয়া তিনি ঈশ্বরপুরীকে বলিয়াছিলেন,- কলেঃ প্রথমসন্ধ্যায়াং লক্ষীকান্তো ভবিষ্যতি।। দারুব্রহ্মসমীপস্থঃ সন্ন্যাসী গৌরবিগ্ৰহঃ ৷ ” “কলিযুগের প্রথম সন্ধ্যায় ভগবান লক্ষীকান্ত র্তাহার গৌরকান্তি প্ৰকট করিয়া সন্ন্যাস গ্ৰহণ পূর্বক পুরুষোত্তম ক্ষেত্রে শ্ৰীজগন্নাথ সমীপে অবস্থান করিবেন।” ( . ) সাড়ে চারিশত বর্ষ পূর্বেকার কথা। তখন ১৫৩৫ বিক্রম ংবত। সেই বৎসর শ্ৰীমাধবেন্দ্রপুরী তাহার কাশীধামের বিদ্যালয়ের ভার পরমগুরু ব্যাসতীর্থের অন্যতর শিষ্য শ্ৰীমাধবী Digitized at BRCIndia.com