পাতা:শ্রীমাধবেন্দ্রপুরী ও বল্লভাচার্য্য.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8\Ն শ্ৰীমাধবেন্দ্ৰপুরী ও বল্লভাচাৰ্য্য । প্ৰদান করিতেন । বল্লভাচার্ষ্যের সিদ্ধিপ্ৰাপ্তির দশ বৎসর পরে গোপীনাথজী শ্ৰীপুরীধামে গিয়া দেহরক্ষা করেন। অতঃপর বিঠলনাথজী গদির মালিক হইলেন। এই সময়ে পুরুষোত্তমজী নামক গোপীনাথের একটী পুত্ৰ বৰ্ত্তমান ছিল। পুরুষোত্তমকে গদির মালিক না করিয়া বিঠলনাথজী নিজে মালিক হওয়ায় গোপীনাথের পত্নীর সহিত বিঠলের বিবাদ চলিতে লাগিল। কিন্তু ১৭৷৷১৮ বর্ষ বয়সেই পুরুষোত্তমজী পরলোকগমন করেন । তদনন্তর কৃষ্ণদাস বিঠলনাথকে আর গোপালমন্দিরে আনিতে চাহিত না । নিজেই গোপাল মন্দিরের সর্বে সৰ্ব্বা হইয়া কাৰ্য্য চালাইতে লাগিল । ১৬১৯ বিক্রম সংবতে আকবর বাদসাহের সৈন্যেরা অড়েল গ্রাম আক্রমণ করিল। এই উপদ্রবের ভয়ে বিঠলনাথজী কুটুম্ব সহিত তথা হইতে বান্ধেগঢ় গিয়া বাস করিতে লাগিল। এখানে তাহার বড় পুত্র গিরধরজীর একটী পুত্র হইল।, তাহার নাম মুরলীধরজী রাখিলেন। এখান হইতে বিঠলনাথজী কিছুদিন গডডা সহরে গিয়া বাস করিতে লাগিলেন। গডডার রাণী দুৰ্গাবতী বিঠলনাথজীর বহু সহ্মান করিলেন এবং অনেক অনেক দ্রব্য প্রদান করিলেন। কিছুদিন পরে এখানে যবন উপদ্রব আরম্ভ হওয়ায় কুটুম্ব সহিত ১৬২২ বিক্রম সংবতে ব্ৰজে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । বৰ্ত্তমান নূতন গোকুল তখন ছিল না। এইস্থানে বল্লভাচাৰ্য্য পূর্বে কিছু জমি জায়গা খরিদ করিয়া রাখিয়াছিলেন । সেই স্থানেই বিঠলনাথজী আসিয়া বাস করিবার জন্য গৃহ প্ৰস্তুত Diutizadat BROGlindilfalls=-