পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4 Vo খ্ৰীষ্টীয় ষষ্ঠ শতকের প্রারস্তু কালে বরাহমিহির বলিয়াছেন,—

  • श्रां८धंशाi१ निथि ८कj*ण क४ि,त्र वtत्रां*षण छ? ब्रांत्र : কৈলিঙ্গ বিদর্ভ বৎসান্ধ, চেদিকাশ্চোঞ্চ কাঠাশ্চ। বৃষনালিকেয় চম দ্বীপ বিন্ধ্যাস্তবাসিন স্ত্রিপুরী। শ্বশ্রীধর হেমকূট ব্যালগ্ৰীবা মহাগ্রীবাঃ।”

बूझ९नरश्ठि|- sषं अः, v> cन्नाक । শ্লোকোক্ত লিঙ্কাগিরি, কাছাড় ও শ্রীহট্ট জেলার বক্ষ জুড়িয় বিরাজ করিতেছে । এ বিষয় গ্রন্থভাগে বিশেষভাবে বর্ণিত হইয়াছে * এই পৰ্ব্বত বাহিনী দহবকে (বরাক) নদী কাছাড় এবং শ্ৰীহট্ট জেলার প্রধান নদী বলিয়। পরিগণিত ণ নীল পীঠ শ্ৰীহট্টের তীর্থভূমি। বিন্ধাশৈল, বালগ্রীব ও মহাগ্ৰাবার সঙ্গে ত্রিপুণর নামোল্লেখ হওয়ায় তাঙ্গ যে ঐ সকল স্থানের পাশ্ববৰ্ত্তী বৰ্ত্তমান ত্রিপুররাজ্য, সে বিষয়ে সন্দেহ থাকিতে পারে না। এতদ্বারাও ত্রিপুরা’ নামের প্রাচীনত্ত্ব লক্ষিত হইবে । তন্ত্রগ্রন্থেও ত্রিপুরার নাম পাওয়া যায়, তাছা এই – •ন্ত্রিপুরায়া দক্ষপাদে দেবী ত্রিপুরা মুনা 7ী । ভৈরব স্ত্রিপুরেশচ্চ সৰ্ব্বভিষ্ট প্রদায়ক: ॥” পীঠমালা তন্ত্ৰ । অচ্চত্র পাওয়৷ যাইতেছে,— ত্রিপুরায়াং দক্ষ পাদে দেবতা ত্রিপুর মা তা । ভৈরব স্ত্রিপুরেশশ সৰ্ব্বভিষ্ট ফলপ্রদ: ॥” তন্ত্র চূড়ামণি । এবম্বিধ বচন আরও সংগ্রহ করা যাইতে পাৰে । এই ত্রিপুরা যে ৰত্নমান ত্রিপুরারাজা, পীঠদেবী ত্রিপুরা মৃন্দবই ইহার সমুজ্জ্বল প্রমাণরূপে বিদ্যমান রহিয়াছেন। উদ্ধত শ্লোক দ্বারা প্রতীয়মান হইবে, পীঠ প্রতিষ্ঠার পূৰ্ব্ব হইতেই স্থানের নাম ত্রিপুরা ছিল । কোন সমণে কি কারণে এইনাম প্রচলিত হইয়াছে, তাহা নির্ণয় করিবার উপায় নাই, ইতিহাস এ বিষয়ে সম্পূর্ণ নীবৰ । জ্যোতিস্তত্বধৃত কুৰ্ম্মচক্র বচনে, এবং চৈতপ্ত ভাগবত, কবিকঙ্কণ চণ্ডী ও কিউশবংশাবলী প্রভৃতি আধুনিক অনেক গ্রন্থে ত্রিপুরী নামের উল্লেখ পাওয়া যায়, ভদ্বারাও বর্তমান ত্রিপুরাকেই লক্ষ্য করা হইয়াছে। _---

  • ब्राबमाण-»म णश्ब्र, w७ शृ४ ।। + विशि॥ गभूद्बुद्धि। १ङ्गहि श्]षः *

बांबू नूबॉ१ ।।