পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/২১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठाझ्द्र । ] মধ্য-মণি । কালের কুটিল আবর্তনে বাণেশ্বর ও শুক্রেশ্বরের দৌহিত্রবংশও বিলুপ্ত । হইয়াছে। বাণেশ্বরের দৌহিত্র বংশের শেষ পুরুষ বৃন্দাবনচন্দ্ৰ শৰ্ম্ম পাঁচ বৎসর পূর্বে পরলোক গমন করিয়াছেন ; তিনি চিরকুমার ছিলেন । তাহার মৃত্যুতেই এই বংশ নির্ববাণ প্রাপ্ত হুইয়াছে। উক্ত পণ্ডিতদ্বয়ের বাস্তুভিটা নানা হাত ঘুরিয়া, শিশুরাম দে নামক জনৈক শূদ্র জাতীয় মধ্যবিধ অবস্থাপন্ন গৃহস্থের আবাস ভূমিতে পরিণত হইয়াছে। অল্পদিন যাবত শিশুরাম পরলোক প্রাপ্ত হওয়ায় তদীয় পুত্ৰগণ সেই ভবনে বাস করিতেছে । শুক্রেশ্বর ও বাণেশ্বরের এতদfতরিক্ত বিবরণ সংগ্ৰহ করিবার উপায় নাই ; ভবিষ্যতে আরও নুতন তথা আবিষ্কৃত হওয়া বিচিত্র নহে, আমরা সেই সুদিন দেখিব বলিয়া আশা করি না। সংগৃহীত বিবরণ আলোচনা করিলে বুঝা যাইবে, আমাদের পূর্ব অনুমান এতদ্বারা অক্ষুন্ন প্রতিপন্ন হইতেছে । মহারাজ ধৰ্ম্মমাণিক্যের শাসন কালে পাজমালা রচিত হইয়াছিল । কিন্তু তাহার সিংহাসনারোহণের শকাঙ্ক উক্ত গ্রন্থে লিখিত হয় নাই । স্বর্গীয় কৈ মাস সিংহ মহাশয় ধৰ্ম্মমণিক্যের সময় নিৰ্দ্ধারণ করিতে নহয় বিষম ভ্ৰমে পতিত হইয়াছেন । তিনি বলেন,—”১৩২৯ শকাব্দে মহ রাজ ধৰ্ম্মমাণিক্য সিংহাসনে আরোহণ করেন” । চকুলে রেসিনাবাদের সেটেলমেণ্ট অফিসার মিঃ জে, জি, কমিং, আই, সি, এস ( J. G. Cumming, I. C. S. ) সাহেব তাহাই বিশুদ্ধ বলিযা গ্রহণ করিয়াছেন ; তাহার মতে ১৪০৭ খৃঃ অব্দে মহারাজ ধৰ্ম্মমাণিক্য সিংহাসনারূঢ় হইয়াছেন । তাহদের এই নিৰ্দ্ধারণ অভ্রান্ত নহে। ধৰ্ম্মমাণিকা ১৩৮০ শকে ধৰ্ম্মসাগর উৎসর্গোপলক্ষে এক তাম্রশাসন দ্বারা ব্রাহ্মণদিগকে ভূমি দান করিয়াছিলেন, এবং বত্ৰিশ বৎসর কাল রাজত্ব করিয়াছিলেন,ণ—রাজমালায় এই দুইট কথা পাওযা যাইতেছে । কৈলাস বাবু প্রভৃতির নিৰ্দ্ধারণ মতে যদি ১৩২৯ শক রাজারোহণের সময় ধরা যায়, তবে উক্ত শক হইতে ১৩৮০ শক পর্য্যন্ত ৫১ বৎসর হয় । সুতরাং র্যাহার শাসন কাল মাত্র ৩২ বৎসর

  • "চন্দ্র বংশোদ্ভবঃ স্বীপ মহামণি কাজ; সুী: । ঐশ্ৰীমন্ধৰ্ম্মমাণিক্যভূপশ্চন্দ্রকুলোদ্ভব: শাকে শুষ্ঠাষ্টবিশ্বাস্বে বর্ষে সোমদিনে তিথেী । এয়েদপ্তাং সিতে পক্ষে মেষে স্থৰ্য্যস্ত সংক্রমে ।" ইং দি ! এই ত:ম পত্র, ধর্ণমাণিক্যখণ্ডে বিশেষ ভাবে আলোচিত হইবে

+ "ধত্রিশ বৎসর রাজা রাজ্য ভোগ ছিল । शूबयूब वाहक ब्रांब थछां८क नानिन ॥" ब्रांचबाणा,-१ईमाभिका ४९ ।।