পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

णहन्न । ] মধ্য-মণি। אצל(

  • কম্প হৈল নরপতি বৃত্তান্ত শুনিয়া । পাপ কৰ্ম্ম কৈলা কেনে আমি ভয় পাইয় ।

আর না করিব আমি রাজ্যের পালন । যোগ সাধনেতে আমি চলি যাই বন । ভূপতি করিল পুত্র দেবরাজ নাম । চলিল নৃপতি বনে নিজ মনস্কাম ।" দৈত্য থও,—৪১ পৃঃ । এই সকল বিবরণ ত্রিপুরেশ্বরদিগের ধৰ্ম্মভীরুতার জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত । ই ই ধৰ্ম্ম সংরক্ষণের নিমিত্ত আরও বহুবিধ কার্যা করিয়াছেন, এস্থলে তাহার সম্যক আলোচনা করা অসম্ভল । J শিল্প চর্চা ত্রিপুররাজ্যে বৰ্ত্তমানকালে যে শিল্পকলার উন্নতি পরিলক্ষিত হইয়া থাকে, তাহার বীজ আধুনিক নহে। সৰ্ব্বাপেক্ষা বস্ত্রশিল্পের নিমিত্তই عمر ۳ গল্প চর্চার সূত্রপতি । ত্রিপুর বিশেষ প্রসিদ্ধ \3 গৌরবান্বিত | আমরা দেখিতেছি, প্রথমতঃ রাজপ্রাসাদে এই শিল্পের সূত্রপাত হইয়াছিল, পরে রাজ্যময় পরিব্যাপ্ত হইয়াছে । সুবড়াই রাজার অনেক প্রাচীন গল্প ত্রিপুররাজ্যে প্রচলিত আছে । স্থবড়াই, शबड़ाहे ब्राछ कडूक **** ত্রিলোচনেৰ নামান্তর । রাজমালায় মহাদেব শিল্পোন্নতি । বলিয়াছেন,— "তিন চক্ষু হইবেক পুরুষ প্রধান । আমার তনয় আমাহেন কর জ্ঞান ! স্বৰক্ষাই রাজা ৰলি স্বদেশে বলিব । বেদমাগাঁ সাধুজন ত্ৰিলোচন কৰি ।” ত্রিপুর খণ্ড-পৃঃ ১৪-১৫ । O এই স্ববড়াই রাজ। সম্বন্ধীর গল্পের মধ্যে শিল্পোন্নতি বিষয়ক একটা উপাখ্যান শ্রদ্ধাস্পদ কর্ণেল মহিমচন্দ্র ঠাকুর মহাশয়ের লিখিত “রিয়া” নামক পুস্তিকায় সন্নিবিষ্ট হইয়াছে। আমরা তাহার সার মৰ্ম্ম এস্থলে প্রদান করিতেছি । স্থবড়াই নামে এক রাজা ছিলেন, তিনি ত্রিপুরার শিল্প সম্বন্ধে বিস্তর উন্নতি সাধন করিয়াছিলেন এবং কাপাস বপনের প্রথা তিনিই সর্বপ্রথম ত্রিপুরায় প্ৰবৰ্ত্তন করিয়াছেন ; এখনও সাধারণের মধ্যে এই ধারণা বদ্ধমুল রহিয়াছে। ত্রিপুৱাৰাসিগণ