পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>こや রাজমালা | প্রথম যাইতেছে । “ত্রিপুর বংশাবলী” পুস্তিকায় এ বিষয় আরও স্পষ্টতর ভাবে উল্লেখ করা হইয়াছে, যথা – 'ब्रांशांक्लक्ष् शांत्रियांtग्न भ? उप्रांब्रख्णि । চট্টেশ্বরী দেবী মাসি স্বপ্ন দেখাষ্টল ॥ ७बtॐ श्रांबांट्रू ब्रांछ कब्ररु शांनन । नाडू अशांशलि ८ठामाब्र नारुि कमां:म ॥ ७झे बर? शनि श्राम हां★न मां कब्र । তবে জান রাজা তোমার নাকি নিস্তার ॥ চট্টগ্রামে সদরঘাটে এক বৃক্ষমূলে । পুঞ্জয়ে আমাকে সঙ্গ মগধ সকলে । সেই স্থান হৈতে শীঘ্র আনহ আমায়।’ ত্রিপুর বংশাবলী। ইহ পূর্বোক্ত মন্দিরনিৰ্ম্মাণের সমসাময়িক কথা। সুতরাং এতদ্বার মূৰ্ত্তির চারি শতাব্দীর প্রাচীনত্ব প্রতিপন্ন হইতেছে। ত্রিপুরায আনয়নের কতকাল পূর্বে এই বিগ্রহ নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, মঘগণ কর্তৃক অচ্চিতা হইবার পূর্বে, কোথায়, কোন বংশ কর্তৃক কতকাল অচ্চিতা হইয়াছেন, এবং চট্টগ্রামেই বা কতকাল ছিলেন, সেই সকল অতীতের কুহেলিকাচ্ছন্ন তথা জানিবার উপায় নাই । এই কারণে বিগ্রহের প্রাচীনত্ব নিৰ্দ্ধারণ কবা অসম্ভব হইয়াছে । বর্তমান মন্দির নিৰ্ম্মাণ ও মূৰ্ত্তি স্থাপনের পূর্বে এ মহাপীঠে অন্য মন্দির বা কোন মুক্তি প্রতিষ্ঠিত ছিল কিনা, এবং পীঠদেবীর সেবা পূজার কিরূপ ব্যবস্থা ছিল, বর্তমানকালে তাহ কাহারও জানা নাই। সেকালে মন্দির বা মূৰ্ত্তি প্রতিষ্ঠিত না থাকিলেও পীঠস্থান বিনা অর্চনায় ছিল না, এ কথা অতি সহজ বোধ্য । বর্তমান সময়েও কোন কোন পীঠস্থানে, মূৰ্ত্তি নাই, কিন্তু সেবা পূজার বন্দোবস্ত আছে | এস্থলেও তদ্রুপ ব্যবস্থা ছিল বলিয়া সকলেই মনে করে । দেবালয়ের সম্মুখে দাড়াইয়া পশ্চিম দিকে দৃষ্টিপাত করিলে, একটা সুবিস্তীর্ণ প্রান্তর নয়ন গোচর হয়। এই প্রাস্তরের নাম,“সুখ-সাগর” । পুর্বে ইহা গভীর জলময় বৃহৎ একটা হ্রদ ছিল, গিরি-শৃঙ্গ ༢ཀི་རྩ་ মৃত্তিকাদ্বারা ক্রমশঃ ভরাট হইয়া এখন নয়ন-তৃপ্তিকর শ্বাস্থল শস্তক্ষেত্রে পরিণত হইয়াছে। এই নামশেষ স্থখ-সাগর জলপূর্ণ থাকা कले. নগরের ও রাজপ্রাসাদের দীপমালার প্রতিবিম্বে ভূষিত হইয় এবং সৈনিক : বিভাগের রণতরী ও ভূপতিবৃন্দের বিলাস তরণীসমূহ বক্ষে ধারণ করিয়া কি যে অপুৰ্ব ঐসম্পন্ন হইত, তাহা বৰ্ত্তমানকালের কল্পনার অতীত ঐশ্বর্ষ্যের কথা । কুখসাগর ।