>N)& রাজমালা [ প্রথম "ধরণীং জাতুৰীং দেবীং পয়েধিং মদনং তথ। । হু তাশঞ্চ নগেশঞ্চ দেবতা স্ত": শুভাবহাঃ ॥* – সংস্কৃত রাজমালা । *হর উমা হরি মা বাণী কুমার গণেশ । ব্ৰহ্মা পৃথী গঙ্গ। অন্ধি অগ্নি সে কামেশ ॥ হিমালয় অস্ত করি চতুর্দশ দেব । অগ্রেতে পূজিব স্থৰ্য্য পাছে চন্দ্র সেবা ॥” -3 || | উদ্ধৃত শ্লোক-সমূহ আলোচনায় জানা যায়, শিব, দুর্গা, হরি, লক্ষম, বাগেদী, কাৰ্ত্তিকেয়, গণেশ, ব্রহ্ম, পৃথিবী, সমুদ্র, গঙ্গা, অগ্নি, কামদেব ও হিমাদ্রি, এই চৌদ্দটা দেবতা সমষ্টিকে ‘চতুর্দশ দেবতা’ বলা হয়। এই সকল দেব দেবীর চৌদ্দটী মুণ্ড অচ্চিত হইয়া থাকে ; মুণ্ড-সমূহ অষ্টধাতু নিৰ্ম্মিত। তন্মধ্যে মহাদেবের মুণ্ডটা রজতময়, অন্য সমস্ত মুণ্ড সুবর্ণ-মণ্ডিত । এই দেবতা স্থাপন সম্বন্ধে শ্রেণীমালা গ্রন্থে লিখিত আছে ;—
- াত্রলোচন মহারাজ শিবের আজ্ঞাতে । চতুর্দশ দেবতা স্থাপিল একত্রেতে।" • ই বিগ্রহ সম্বন্ধে কৈলাস বাবু এক নূতন কথা বলিয়াছেন ।
ہح۔ চতুর্দশ দেবতা সম্বন্ধে ভ্রান্ত মত। তিনি বলেন,— "প্রবাদ অনুসারে মঙ্গরাজ দক্ষিণ ত্রিবেগ হইতে পলায়নকালে চতুর্দশ দেবতার মুণ্ড লইয়া আসিয়াছিলেন । তদবধি দক্ষিণের সন্তানগণ সেই চতুর্দশ দেবমুণ্ডের পুজা করিয়া আসিতেছেন। দৃকপতির বংশধরগণ দীর্ঘকাল সেই ছিন্ন শীর্ষ চতুর্দশ দেবতার আবাধন করিয়াছিলেন ;" + কৈলাস বাবুর রাজমালা-২য় ভাগ, ২য় অধ্যায়, ১৯ পূঃ । প্রবাদের উপর নির্ভর করিয়া কৈলাস বাবু এই কথা লিখিয়াছেন। আমরা কিন্তু অনেক চেষ্টা করিয়াও এই প্রবাদের কোনরূপ আভাস পাইতেছি না।
- রাজরত্নাকরের মতে মহারাজ খ্রিপুরের সময়েও চতুর্দশ দে ; ৭ প্রতিষ্ঠিত ছিলেন । অনাচারী ও দেবদ্বেষী ত্রিপুরের অত্যাচারে উক্ত দেবতার পুজক দেওরাইগণ উৎণী" ত হইয় তাছাদের পূর্ব আবাসস্থান সগরদ্বীপে চলিয়া বাইতে বাধ্য হন, এবং তদবধি চতুর্দশ দেখতঃ পূজা বন্ধ হয়। মহারাজ ত্ৰিলোচন, পুনৰ্ব্বার উক্ত পূজাকদিগকে মানিয়া, অচ্চনার ব্যবস্থ৷ করিয়াছিলেন । \
+ কৈলাস বাবু,ত্ৰিলোচনের জ্যেষ্ঠপুত্রের নাম ‘দৃকপতি’ বলিয়াছেন,রাজরত্নাকরের মতে ॐाशद्र नाम हिग शैब्रव्राज । हेनि कांइटक्लब अश्शिङि (भाडामई) कईक थठिनाणिउ इहेब॥ তাহার রাজ্য লাভ করিয়াছিলেন । ত্রিপুরেশ্বর ত্রিলে:চন পরলোক গমন করিবার পর, দৃকপতি ( বীরাজ) যুদ্ধ করির পৈত্রিক রাজ্য অধিকার করেন। এতদুপলক্ষে মহারাজ দাক্ষিণকে ত্ৰিবেগের রাজধানী পরিত্যাগ করিতে হইয়াছিল। ত্রিলোচন খণ্ডে ইকার বিস্তু ত বিবরণ পাওয়া বাইবে । م- . . . . .
