পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/২৭০

め○8 রাজমাল। [ প্রথম চতুৰ্দশ দেবতার প্রাচীনত্ব নির্ণয় করা বর্তমান কালে কঠিন হইলেও নিতান্ত অসম্ভব নহে। আমরা এই টাকার পরবত্তী অংশে ভারত সম্রাট যুধিষ্ঠিরের রাজসূয় জজ্ঞ সম্বন্ধীয় যে সকল কথা বলিয়াছি, তাহা আলোচনা করিলে জানা যাইবে, চতুর্দশ দেবতার স্থাপয়িত মহারাজ ত্রিলোচন ও তাহার পিতা ত্রিপুর, যুধিষ্ঠিরের সমসাময়িক রাজা । সুতরাং যুধিষ্ঠিরের কালনির্ণয় করা যাইতে পরিলে, চতুর্দশ দেবতার প্রাচীনত্ব নির্ণয় কর সহজ স[ধা হইবে । যুধিষ্ঠিরের সময় নির্ণয় লইয়া দীর্ঘকালব্যাপী আন্দোলন চলিতেছে। অদ্যপি তদ্বিষয়ে স্থির মীমাংসা ন হইয়া থাকিলেও আন্দোলনের ফলে মোটামুটিভাবে একটা সময় নিৰ্দ্ধারণ করিবার সুবিধা ঘটিয়াছে। কাহারও কাতাবও মতে যুধিষ্ঠির ১৫১৭ খ্ৰীঃ পূর্ববাদে বদ্যমান ছিলেন। রাজ-তরঙ্গিণীর মতে তিনি কলির ৬৫৩ বৎসর অতীতে আবিভূত হইয়াছেন " বরাহমিহিরের মতে শালিবাহনের সালে ২৫২৬ যোগ করিলেই যুধিষ্ঠিরের কাল নির্ণয় হইবে । এই সমস্ত মতের পরস্পর অসামঞ্জস্য থাকিলেও সকল মতেই যুধিষ্ঠিরের প্রাচীনত্ব কিঞ্চিয়,ণ সাৰ্দ্ধ চারিসহস্ৰ বৎসর নির্ণীত হইতেছে । প্রকৃতপক্ষে ইহার প্রাচীনত্ব আরও বেশী বলিবার যথেষ্ট কারণ বিদ্যমান আছে । বিশেষতঃ মহারাজ ত্রিপুর দ্বাপরের শেষভাগের বাজা। এখন কলিব পাচত জার বৎসর অ তাত হইয়াছে। সুতরাং ত্রিপুর ও ত্রিলোচনের সমসাময়িক যুধিষ্ঠির পাঁচহাজার বৎসরের অধিক প্রাচীন ছিলেন, এবং মহারাজ ত্ৰিলচন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত চতুর্দশ দেবতা পাচ সহস্ৰ বৎসরের অধিক প্রাচীন, এরূপ নিৰ্দ্ধারণ করিত্রে কোনরূপ বাধা দৃষ্ট হয় না। =ബ এই বিগ্রহ ত্রিপুরার রাজধানী ত্রিবেগ নগরে স্থাপিত হইয়াছিল। ক্রমে রাজধানী পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানান্তরিত হইয়া, রাঙ্গামটিতে ( উদয়পুরে ) মাত হয় ; এবং উদয়পুর হইতে রাজপাট উঠাইয়া লইবার সময়, তাত বৰ্ত্তমান রাজধানী আগরতলায় নেওয়া হইয়াছে । উদয়পুরস্থ চতুৰ্দ্ৰশ্ন দেবতার প্রাচীন মন্দির এখনও জীর্ণ দেহ লইয়া অতীতের সাক্ষীস্বরূপ বিরাজমান রহিয়ছে- , --- *-- " চতুদশ দেবতাব S 5 | ---—- حساس-------- SAT SMMAAA AAASS - *-*. - - - ১২৯৯১৩• • সালের নব্যভারত ও জন্মভূমি সামরিক পত্র । শতেষু ধট স্ব সাৰ্ধস্থ প্রয়োধিকেষু ভূতলে । কলেগতেযু বর্ষাণাম ভবন কুরু পাগুৰাঃ ॥ Α রাজতরঙ্গিণী—১ম তরঙ্গ । আসনমখাৰু মুনয়: শাসিনতি পৃথিবী যুধিষ্ঠিয়ে নৃপতেী । ৰক্ষাধিক পঞ্চদ্বযুতঃ শক কালস্তদ্য রাজ্যশ্চ । बtatशै गश्ठि-१७१ चः ॥