लइब्र] प्रथTभणि >Qぐ) অশিক্ষিত হইতে হইবে কেন, এই তত্ত্ব হৃদয়ঙ্গম করা কিছু দুষ্কর । এই চিন্তু ত্রিপুর রাজ্যে প্রাচীনকাল হইতে যে নামে অভিহিত, তাহা পরিত্যাগ করিয়া মুসলমানগণের অথবা ইংরেজের প্রদত্ত নাম গ্রহণ করিতে হইবে, এবং তাহা না করিলেই লোক অশিক্ষিত হইবে, অমূল্য বাবুর এই তীব্র বাক্যের কিছু মূল্য আছে কি ? চন্দ্ৰবাণ, ত্রিশূল বাণ, ছত্র, আরঙ্গী ও গাওল, রাজমালায় এই কয়ট চিত্নের উল্লেখ পাওয়া যায় ; মাইমূরতের উল্লেখ নাই। তাহা না থাকিলেও চিকুট যে বিশেষ প্রাচীন তদ্বিষয়ে সন্দেহ নাই। এই চিন্তু সম্বন্ধে সার রোপার লেথব্রিীজ alosa (Sir Roper Lethbridge) offs's "The Golden Book of India' নামক গ্রস্থে লিখিয়াছেন ;— “The family cognisance is the device of a figure half man, half fish, said to be derived from the figure of a fish very widely borne on their flags by ancient Rajput chiefs.” লেথ ব্রীজ এই চিকুটকে ত্রিপুর ভূপতিবৃন্দের বংশগত বিশেষ চিন্তু বলিয়াও স্বীকার করিয়াছেন এবং রাজপুতগণের মধ্যে ইহা বহুল পরিমাণে ব্যবহৃত হইত বলিয়া বর্ণন করিয়াছেন । রাজপুতগণের ব্যবহৃত চিত্বের বর্ণন স্থলে তিনি শিশু মৎস্তের, উল্লেখ করিয়াছেন । ত্রিপুরার চিহ্লে যে মৎস্য সংযোজিত হইয়াছে, তহ শিশুমৎস্য বাচক নহে,—মকর বাচক । মকর গঙ্গার বাহন । মকর, মীন বা মৎস্য সংজ্ঞক, এ কথার প্রমাণ অনেক আছে। প্রত্যুম্বের মকরধ্বজকে ‘মীনকেতন’ বলা হয় ; এই ধ্বজ ধারণের নিমিত্ত কামদেবের এক নাম "মীন কেতন’ হইয়াছে। গঙ্গার সহিত মীনের বিশেষ সম্বন্ধ আছে বলিয়াই, নারী মূৰ্ত্তির ( গঙ্গামূৰ্ত্তির ) নিম্ন এই মূৰ্ত্তির দক্ষিণহস্ত পবিত্রতার ধ্বজাসমন্বিত, একথা পূর্বেই বলা হইয়াছে। বাম হস্তে একটি পদ্ম শোভা পাইতেছে । গঙ্গাদেবীর ধ্যানে তাহাকে কমল-করষ্কৃত বলিয়। বর্ণন করা হইয়াছে। এতদ্বারাও এই চিন্তু গঙ্গাদেবীর মূৰ্ত্তি বলিয়া গৃহীত হইবার পরিচয় পাওয়া যায়। ৪ । শ্বেত-ছত্র ইহা চন্দ্রবংশীয় নৃপতি ও প্রধান ব্যক্তিবৃন্দের একটা বিশেষ চিন্তু। উত্তর গো-গৃহ সমরে সমবেত কৌরব বাহিনীর সন্মুখীন হইয় বৃহন্নলাৰূপী অর্জন, উত্তরকে বলিয়াছিলেন;– “क्छड९ भाछुत्व इब१ विस्तार बृ,ि डिल्लेडि ।
- * * * *
