૧૭ ब्रांखभालां প্রথম ८१ोफ़ &गछ श्रागिब्रांtइ ८षन मम काण । তোমার নৃপতি হৈল বনের শৃগাল ॥ যুদ্ধ করিবারে আমি যাইব আপনে । বেই জন বীর হও চল আন লনে ৷” ○*ーR_ー "রাণী বাক্য শুনি সত্তে বীৰুদপে বোলে । প্রতিজ্ঞ করিল যুদ্ধে বাইৰ সকলে ॥” cछ्ऽभूम्क ५७,-४७ श्रृंछैt । অতঃপর মহারাণী হৃষ্টচিত্তে মন্ত্রী ও সেনাপতিগণের রমণীদিগকে লইয়া এক বৃহৎ ভোজের আয়োজন করিলেন, এবং তিনি স্বয়ং রন্ধমাদির তত্ত্বাবধান কার্ষ্যে নিযুক্ত রহিলেন। রাত্ৰিতে সৈনিকদলকে মদ্যমাংস ইত্যাদির দ্বারা ষোড়শোপচারে ভোজন করাইয়া, পর দিবস প্রত্যুষে হস্তী আরোহণে, বিপুল বাহিনী সহ যুদ্ধ যাত্র করিলেন। পূর্বে ভীত হইয়া থাকিলেও মহারাণীর উত্তেজনাপূর্ণ বাণী শ্রবণ ও সৈনিকদলের উৎসাহ সন্দর্শনে,উদ্দীপ্তচিত্তে মহারাজ স্বয়ংও যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়াছিলেন। দুই দণ্ড বেলার সময় যুদ্ধ আরস্ত হয়, সমস্ত দিন তুমুল সংগ্রামের পর, এক দণ্ড বেলা থাকিতে, অসংখ্য নরশোণিতে সমরক্ষেত্র প্লাবিত করিয়া, বিজয় লক্ষী ত্রিপুরার অঙ্কশায়িনী হইলেন ৪ রাজমালার মতে, এই যুদ্ধ গৌড়েশ্বরের সঙ্গে হইয়াছিল, একথা পূর্বেই বলা গিয়াছে । এ বিষয়ে রাজমালা আরও বলেন,— “ এসব বৃত্তান্ত সে বে ( হীরাবস্ত ) গৌড়েতে কছিল। রাঙ্গামাটি যুঝিবারে গৌড় সৈন্ত আইল ॥” সংস্কৃত রাজমালার মত অস্ত রূপ ; এই গ্রস্থের বর্ণন দ্বার জানা যায়, দিল্লীশ্বরের সহিত যুদ্ধ হইয়াছিল । " এই মতদ্বৈধের মীমাংসা করা দুঃসাধ্য হইলেও ঐতিহাসিকগণ রাজমালার মতই পোষণ করিয়াছেন । আমরা গৌড়েশ্বর কর্তৃক ত্রিপুরা আক্রমণের কথাই সত্য বলিয়া স্বীকার করি । এবিষয়ের প্রমাণ অতঃপর প্রদান করা যাইতেছে । भशब्रांगौब्र चूक यांक ७ sप्र लड | যুদ্ধের প্রতিপক্ষ নিৰ্দ্ধtৱণ । “झहे न७ cवण सेनब्र श्ण बशब१ ।। भर १७ cबणा ५'cरू नका उय्क्रन " cइ:धूतकं १०,-४४१ः ।
- ५३१ न्,िटिj१ शtराटtनttखon ििनौ ब्र षष्॥ांश्वः । ६ख् ६नछ नबाबूड श्रणाठौtब्र भूनानड: ॥” ३ठrानि ।
नtईख ब्रांजवाँणां ।
