পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సిఫిe 啦、 রাজমাল। [હર્ષિક অর্থাৎ রত্ব ফা মুসলমান সৈনিকবলের সাহায্যে রাজ্য জয় করিয়া স্বীয় ভ্রাতার শির শম্ভুদ করেন। কৈলাস বাবু এই উক্তির উপর নির্ভর করিয়া লিখিয়াছেন, - “ভীষণ সংগ্রামে মহারাজ রাজা ফা ও র্তাহার অমুচরগণ হত হইলেন । * * ভ্রাতৃরুধিরে বিজয়ী পতাকা অমুরঞ্জিত করিয়া মহারাজ রত্ব ফা ত্রিপুর সিংহাসনে আরোহণ করিলেন।”ঞ্চ বিশ্বকোষ সম্পাদক মহাশয় বলিয়াছেন, - “কুমার রত্ব ফা নিষ্কণ্টক হইবার নিমিত্ত কুচক্র সপ্তদশ ভ্রাতার প্রাণ-নাশ করিয়া রাজা হইলেন । * ণ ইহার সকলেই লঙ সাহেবের বাক্যের প্রতিধ্বনি করিয়াছেন। রাজমালায় পাওয়া যায়, রত্ব ফ। রাজধানী আক্রমণ করিলে, ডাঙ্গর ফা সসৈন্তে পলায়ন করিয়াছিলেন, তৎকালে থানাংচি পৰ্ব্বতে র্তাহার মৃত্যু হয় । তিনি পুত্র কর্তৃক নিহত হইয়াছিলেন, কি মৃত্যুর অন্য কারণ ছিল, তাহা জানা যাইতেছে না। ভ্রাতাগণকে রাজমালায় লিখিত হইয়াছে ;– 聯。 *মুড়া কাটি রাজ ভ্রাতৃ আনে যেই স্থানে । সমার করিয়া নাম বলে সৰ্ব্বজনে ৷” এই ‘মুড়া কাটি” শব্দের প্রতি লক্ষ্য করিয়াই সম্ভবতঃ লঃ, সাহেব ভ্রাতার মুড়া (মন্তক ) কাটা হইয়ছিল বলিয়া সিদ্ধান্ত করিয়াছেন । এতদ্ব্যতীত - এরূপ কল্পনা করিবার কোনও আভাস রাজমালায় নাই। যদি আমাদের এই অনুমান সত্য হয়, তবে ইংরেজের পক্ষে এবম্বিধ ক্ৰটী মঞ্জর্জণীর হইতে পারে, কিন্তু আমাদের দেশীয় ঐতিহাসিকগণ সাহেবের লেখা বেদ বাক্য জ্ঞানে অনেক ভ্রান্ত উক্তি গ্রহণ করিয়া ইতিহাসের যে বিকৃতি ঘটাইতেছেন, ইহ উপেক্ষনীয় বলিয়া মনে হয় না । এইক্ষেত্রেও তদ্রুপ অবস্থ ঘটয়াছে । ত্রিপুরা অঞ্চলে পৰ্ব্বতের টিলা ( ক্ষুদ্র শৃঙ্গ ) কে মুড়া বলে। সোনামুড়া, রাঙ্গামুড়া, চশুিমুছ্‌ ইত্যাদি অল্পোন্নত পৰ্ব্বত শৃঙ্গের নাম। পাৰ্ব্বত্য পথে অনেক স্থলে এই শ্রেণীর भूफ़ा कर्डम द ब्रिव्र ब्रांरष्ठ वांश्ब्रि कब्रिtड छद्र ।। 4ह८ण ठाशहे कब्रl श्ब्राहिल, ठाहे णित्रिछ इहेबltश्–“भूझ कछि बाब बाङ् आप्न ८षई शरन ” oरे ‘धूम्न' भक ब७क नररु । অভিধান কালে পৰ্ব্বতের শৃঙ্গ কাটি রাস্তা খুলিবার আর একটা দৃষ্টান্ত এস্থলে প্রদান করা যাইতেছে। ম্যারাল কল্যাণ মাণিক্যের বিপুল বাহিনীর আচরণ অভিধান উপলক্ষে ,—

  • श्रेिब्रिनशै। ७शं★पं, जडियब्रl cव मशनख, 魯

পণ করে গৰ্ব্বত কাটা।” ஆர் कर्णTां* वार्षिक थख । ऐकणांग बांबूद्ध ब्रांबबाण|-२ब छ:, २ग्न अः, ७० *ः । . বিশ্বকোষ,-৮ম ভাগ, ২০২ পৃঃ ।