পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठाक्ष्ख्न ] মধ্যমণি >ふ> রত্নফা বধ করেন নাই, তাহাদিগকে ধৃত ও অবরুদ্ধ করিয়াছিলেন । श्वं ; - গড় জিনি রাঙ্গামাটি ছাড়াইয়া লৈল । ভাঙ্গর ফার সৈন্ত সব পৰ্ব্বতেতে গেল ॥ আর রাজপুত্ৰ সবে ভঙ্গ দিল তায় । গেড় সৈন্ত তার পাছে খেদাইয়া যায় ॥ থানাংচি পৰ্ব্বতে রাজা ভুঙ্গর ফা মরিল। আর যত রাজপুত্র লড়াইয়া ধরিল ॥ ডাঙ্গর ফা থও,-৬৬পৃঃ। ইহাতে ভ্রাতৃবধের কোনও কথা নাই । সংস্কৃত রাজমালা আলোচনায় বুঝা যায়, ডাঙ্গর ফা এর যুদ্ধে মৃত্যু হয় নাই- রোগে মৃত্যু হইয়াছিল। যিনি ভ্রাতাদিগকে হস্তে পাইয়াও বধ করেন নাই, তিনি পিতৃহন্ত হইবেন, একথা বিশ্বাসযোগ্য নহে। যাহাহউক, রত্ব ফা এর প্রতি পিতৃহ ত্যার অভিযোগ কেহ উপস্থিত করেন নাই। কিন্তু তাহার প্রতি অকাৰণে ভ্ৰাতৃ হত্যার দোষারোপ করা পূর্বোক্তব্যক্তিগণের পক্ষে নিতান্ত ই অসঙ্গত হইয়াছে । ইহাদের মধ্যে বিশ্বকোষ সঙ্কলয়ি তাই সকলকে পরাস্ত করিয়া,রত্ব ফা এর প্রতি সপ্তদশ ভ্রাতৃবধের পাপ চাপ।ইয়া দিয়াছেন। ত্রিপুরার ইতিবৃত্ত আলোচনা করিতে যাইয়। র্তাহাকে এরূপভাবে আরও অনেক ভিত্তিহীন কথার অবতারণা করিতে দেখা গিয়াছে । ইহাও অত্যন্ত দুঃখের বিষয় বলিতে হইবে । রত্নমাণিক্য পিতৃ ও ভ্রাতৃহন্ত ন হইলেও, পিতাকে রাজ্য হইতে বিতাড়িত এবং ভ্রাতাদিগকে আলরুদ্ধ করিয় রাক্ত লাভ করিয়াছিলেন, একথা সত্য । মহারাজ ডাঙ্গর ফা স্বীয় কার্য্যের দ্বারা ভ্ৰাতৃ বিরোধ ঘটাইয়াছিলেন, এবং এই অপরিণামদর্শিতার প্রতিফল স্বরূপ নিজে ও পুত্র হস্তে সম্রাট সাজাহানের অবস্থা লাভ করিয়াছিলেন । • রত্ন ফা এর সাহায্যকারী গৌড়েশ্বর কে ছিলেন, তাহ ;ে অবশ্যক । ***lզն ཀ་ཐtས་ কৈলাস বাবুর মতে, রত্নফা, লক্ষণাবতীর মালিক তুগ্রল શૈકિ কান্ধী গৌড়েশ্বর। সাহায্য পাইয়ছিলেন। তিনি বলিয়াছেন,—“৬৯২ ত্রিপুরাব্দে (১২৩১ শকাব্দে ) ভাতৃ রুধিরে বিজয়ী পতাকা অমুরঞ্জিত করিয়া মহারাজ রত্নফ ত্রিপুর সিংহাসনে আরোহণ করেন। মুসলমান ইতিহাস লেখকগণ ইহাকেই তুগ্রল २९