পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৩৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नईग्न ] मशभ१ि నలి শাসনতন্ত্ৰ –প্রাচীনকালে (মুসলমানদিগের সহিত সংশ্ৰব ঘটনার পূর্বে) শাসন প্রণালী কি রকম ছিল, তাহা নির্ণয় করিবার উপায় নাই। পাত্র, মন্ত্রী, সেনা, প্রভৃতি কৰ্ম্মচারিগণের অতি অল্পসংখ্যক পদের নাম পাওয়া যায়। সেকালে সম্ভবতঃ শাসন ও বিচার উভয়বিধ কার্য - ই হাদের দ্বারাই পরিচালিত হইত।* সেনাপতিগণ সৈনিক বিভাগের কৰ্ত্ত ছিলেন। অন্য বিভাগের কার্য্যের খোজখবর পাওয়া না গেলেও, সামরিক বিভাগ যে বিশেষ শক্তিশালী ছিল, তাহার নিদর্শন রাজমালায় বিস্তর পাওয়া যাইবে । ইতুিপূর্বে এতদ্বিষয়ক কথঞ্চিৎ পরিচয় প্রদান করা হইছে । এই সময় শাসনযন্ত্র সম্পূর্ণরূপে সেনাপতিগণের হস্তগত ছিল । তাহারাই পাত্র, মন্ত্রী ইত্যাদি শাসন বিভাগের প্রধান পদগুলি অধিকার করিতেন । রাজকর কি নিয়মে গ্রহণ করা হইত, তাহাও জানিবার কোন সূত্র পাওয়া যাইতেছে না। পাৰ্ব্বত্য প্রজাগণ, তাহদের স্বহস্তবয়িত নানাবিধ বস্ত্র, পিত্তল, লৌহ ও কাংস্তনিৰ্ম্মিত বিবিধ বস্তু, গজদন্ত, মৃগ ও মহিষাদির শৃঙ্গ, ঘোটক ও ছাগ ইত্যাদি পৰ্ব্বত-সুলভ দ্রব্যজাত এবং বিবিধ বস্ত জস্তু প্রতি বৎসর রাজকর স্বরূপ প্রদান করিত, ইহার প্রমাণ আছে। কোন কোন সম্প্রদায় করের বিনিময়ে সরকারী নির্দিষ্ট কার্ষ্য নিৰ্বাহ করিত। সমভূমির কর গ্রহণের প্রণালী কি ছিল, অনেক চেষ্টায়ও তাহ জানিতে পারা গেল না। তবে, রাজকর যে সর্বত্রই অতি লঘু ছিল, সে বিষয়ে সন্দেহ নাই । মহারাজ বঙ্গের সময়ে ত্রিপুরায় বাঙ্গালী উপনিবেশ স্থাপনের সূত্রপাত হয়।" অতঃপর মহারাজ রত্ব মাণিক্যের সময় বঙ্গদেশ হইতে নানা জাতীয় বহুসংখ্যক লোক আনিয়া - রাজ্যমধ্যে স্থাপন করা হইয়াছিল। তিনি গৌড়েশ্বরের অমুমতিক্রমে দশসহস্র ঘর বাঙ্গালী প্রজা আনিয়া ছিলেন । ইহাদের মধ্যে কয়েকজন ভদ্রবংশীয় লোক ও ছিলেন। রত্নমাণিক্য খণ্ডে এতদ্বিষয়ক ৰিষ্কৃত বিবরণ পাওয়া যাইবে । ইহা সাৰ্দ্ধ পঞ্চাশত বৎসরের कषों । • রাজমালায় পাওয়া যায়,—“নীতিয়ে পালিত রাজ্য পাত্র মিত্ৰগণ ।

  • ङम भूख हऐरणरू वज महांब्रांब1 ।। আপনার নামে রাজা স্থাপিলেক প্রজা।”