পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

लइन ] মধ্যমণি २¢४ বরবক্র ( বরাক ) নদীর অংশ বিশেষকে ত্রিপুরাগণ খলংম৷ বলিত r নদীর নামানুসারে তৎতীরবর্তী স্থানের নামও খলংমা হইয়াছিল। পার্বত্য প্রদেশে এরূপ নামকরণের দৃষ্টান্ত বিরল নহে। মনুভেলী, সুৰ্ম্মাভেলী, দেওভেলী, লঙ্গাইভেলী ইত্যাদি স্থানের নাম, নদীর নামানুসারেই হইয়াছে। ভেলী’ শব্দ আধুনিক হইলেও স্থানের নামগুলি প্রাচীন, তাহার সহিত ‘ভেলী’ যোগ করা হইয়াছে মাত্র। ংমা সম্বন্ধে ত্রিপুরার অপর ইতিহাস 'কৃষ্ণমালা' নামক হস্ত লিখিত গ্রন্থে উক্ত इईग्नltझ ;- wل “হিড়িম্ব দেশের দক্ষিণেতে এক নদী। বরবক্র নাম তার ঘোষে অস্তাবধি ॥ থলংমা বলয়ে ত্রিপুর সকলে । কুকি সবে বসতি করয়ে তার কুলে ॥* কৃষ্ণমালা । এই স্থানে দাক্ষিণ হইতে প্রভাত পৰ্য্যন্ত ৬৭ জন ভূপতির রাজপাট স্থাপিত থাকিবীর প্রমাণ পাওয়া যায়। মঙ্গরাজ প্রতীত কাছাড়ের রাজার সহিত কলহ করিয়া খলংমায় আসিবার কথা রাজমালায় লিখিত আছে, যথা – “থলংমার কুলে আসে ত্রিপুর রাজন ॥” মহারাজ প্রতীতের সময়ে রাজধানী স্থানান্তরিত হইয়া থাকিলেও খলংমার রাজপাট একেবারে পরিত্যাগ করা হইয়াছিল না,—এতদ্বারা তাছারই প্রমাণ পাওয়া যায় । খুটিমুড়া s—(৬২ পৃঃ—১১ পংক্তি ) ।এই স্থান ত্রিপুরাজ্যের অন্তর্নিবিষ্ট সদর বিভাগের (আগরতলার ), এবং ধ্বজনগর ও বিশাল গড়ের পূর্বদিকে অবস্থিত। মহারাজ রাজধর মাণিক্য কৈলাসহর (মমুতীর) হইতে উদয়পুরে গমন কলে খুটিমুড়া বামে রাখিয়া দক্ষিণাভিমুখী গিয়াছিলেন ; যথা— o “খুটিমুড়া বামে করি ধ্বজনগর পথে । O বিশাল গড় হইয়া চলে ডোম ঘাটি তাতে ॥ উদয়পুর আসি রাজা প্রবেশিল পুরী ।” © w রাজধুর মাণিক্য থওঁ । ডাঙ্গর ফা পুত্ৰগণের মধ্যে রাজা বিভাগ করিবার কালে এক পুত্রকে খুটিমুড়ায় স্থাপন করিয়াছিলেন । ৫ কোন পুত্র এই স্থানের অধিকারী হইয়াছিলেন, ७fहाँ छांनियांन्न ७°ांप्न माझे ।

  • "খুটমুড়া দিল এক নৃপতি নন্দন।”

उीवब्र की थ७ ।।