পাতা:শ্রীরাজমালা (প্রথম লহর) - কালীপ্রসন্ন সেন বিদ্যাভূষণ.pdf/৪৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাজমালা । [ প্রথম পরাক্রান্ত তৃতীয় পুত্র ক্র্য কিরাত ভূপতিকে রণে পরমুখ করিয়া ৰোপল (ব্রহ্মপুত্র) নদের তীরে ত্রিবেগ বা ত্রিবেণী নগর সংস্থাপন পূর্বক ৬থায় স্বীয় রাজধানী প্রতিষ্ঠিত করিয়াছিলেন।” • (৩) “বন্দরের চৌধুরীগণের আধুষিত ভদ্রাসন, রাজা কৃষ্ণদেব প্রদত্ত বলিয়া, রাজবাড়ী নামে প্রসিদ্ধ। আমাদের মতে উহা ক্ৰন্থ্যর অধস্তন বংশীয় কোনও রাজার বাস হইতে রাজবাড়ী আখ্যা প্রাপ্ত হয়। রাজার প্রত্ন বলিয়া নাম রাজবাড়ী হওয়া সম্ভবপর নহে।” ণ . উদ্ধত প্রথম কথার আলোচনায় পরিদৃষ্ট হয়, 'ত্রিপুর রাজবংশে জয়ধ্বজ নামক কোন রাজা ছিলেন না। ধ্বজ-মাণিক্য ও জয় মাণিক্য নামক দুইজন রাজার নাম বংশলতায় পাওয়া যায়। ই হার অনেক পরবত্তী কালের রাজা, ই হাদের রাজধানী রাঙ্গামাটীতে (বৰ্ত্তমান উদয়পুর ) ছিল। এস্থলে উল্লেখ করা আবশ্যক যে, ত্রিপুর ভূপতিগণই ক্রস্থার বংশধর, এতদ্ব্যতীত বর্তমান কালে ঐ বংশের উপর অস্ত দাবিদার নাই। চাকার ইতিহাসে কথিত জনশ্রুতি ত্রিপুরেশ্বরগণের প্রতি আরোপিত হইবার উপযুক্ত প্রমাণ পাওয়া যাইতেছে না। দ্বিতীয় কথার আলোচনায় দেখা যায়, দ্রুস্থ্যর অধুষিত ত্রিবেগ স্বর্ণগ্রাম নহে । আমরা পূর্বভাষে এবিষয়ের আলোচনা করিয়াছি, এস্থলে পুনরাবৃত্তি নিম্প্রয়োজন । কৃতীয় কথার আভাস রাজমালায় পাওয়া যায়। মহারাজ বিজয় মাণিক্য দিগ্বিজয় যাত্রাকালে কিয়দিবস সুবর্ণগ্রামে অবস্থান করিয়াছিলেন । তৎকালে তিনি ব্রাহ্মণদিগকে পাঁচ দ্ৰোণ ভূমি দান করিয়াছিলেন, তদবধি একটা জনপদের নাম ‘পঞ্চদ্রোণ’ হইয়াছে ;–চলিত ভাষায় এই স্থান অদ্যাপি পাচদেণ' নামে অভিহিত হইয়া থাকে। কিন্তু তিনি স্থায়ীভাবে এই স্থানে বাস্তব্য করেন নাই। ইহার পূর্বে মহারাজ রত্ন মাণিক্য স্ববর্ণগ্রাম হইতে কতিপয় বাঙ্গালী আনি আপন রাজ্যে স্থাপন করিয়াছিলেন। এবং সময় সময় ত্রিপুরেশ্বরগণ সুবর্ণগ্রাম বিজয়. করিবার কথা ইতিহাসে পাওয়াযায়, কিন্তু তথায় কখনও ত্রিপুরার রাজধানী স্থাপনের প্রমাণ পাওয়া বাইতেছেন। *ሲ 轟

  • शंकtब्र हेर्छिशन-»ब ५७, २gनं च, ०१२ शृ♚ । t छांकांब्र देकिशन-»ब ५७, २aन जt, av४ श्रृंé ।