পাতা:শ্রীশ্রীগোপালচম্পূঃ.pdf/৩৯৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RNOR গোপালচম্পং । [ পূর্ব০, ৩য় পূ০ । প্ৰব্যক্তযোগমায়স্য তস্য প্রাগুপদেশতঃ শ্ৰীবসুদেবঃ সর্বত্র মায়িকশায়িকায়াং জাতীয়াং পূর্বদেবভিয়া দ্বিভূজমত্ৰকীয়াং 3Tffw卒"ff和卒円R "if和平 ?%2 fm す。河R 平団ず5*び河 きすJ* পূব্বদেবভিয়৷ অসুরভয়েন । -- যোগমায় প্রকৃষ্টরূপে প্ৰকাশ পাইয়াছে, শ্ৰীকৃষ্ণের সেই সেই পূর্ব উপদেশাবশতঃ শ্ৰীবসুদেব সৰ্ব্বলোক মায়ানি দায় অভিভূত হইলে অসুরগণের ভয়ে অত্ৰকীয় অর্থাৎ নন্দগাঁহজাত বালককে এই নন্দগৃহেই আনয়ন করিয়া ঐ বালককে যশোদার, डशंशें ঘটিয়াছিল । দেবকী 5ਝਕ মৃত্তি প্রসব করিয়া डांत्रिप्लन যে, এ মূৰ্ত্তি अलौकिक ইহা কোথাও গচ্ছিত রাখা অসম্ভব, ( অসম্ভব রূপধারী বালককে কেহ গোপনে রাখিতে সম্মত হইবে না), অতএব নৃশংস কংস ভয়ে 5ङ्गळूय গোপন করিয়া লৌকিক দ্বিভুজমূৰ্ত্তিপ্রকাশের জন্য ভগবৎসমীপে প্রার্থনা করিলেন, ঠিক এই প্রার্থনাকালেই যশোদা সুতিকালয়ে যে দ্বিভুজমূৰ্ত্তি মনে মনে পূর্পেল দেখিয়াছিলেন, তাঁহাই প্রসািবজ্ঞান ব্যতীতই সাক্ষাৎ দর্শন পাইলেন। তৎপরে যোগমায়া নিজ প্রভাবে যশোদাকে মায়ামুগ্ধ করিয়া গৰ্ত্ত হইতেই আকাশমার্গে সেই দ্বিভুজ মূৰ্ত্তিকে মথুরায় দেবকীর কাছে লইয়া গিয়া প্ৰদৰ্শন করাইলেন। তখন তথায় দ্বিভুজমূৰ্ত্তি চতুভুজকে নিজদেহে অন্তভুত করিয়া দেবকীকে দ্বিভুজমূৰ্ত্তিতে দশন দিলেন। এদিকে যোগমায়। ভগবতী নিজের অগ্রজ শ্ৰীকৃষ্ণকে স্থানান্তরিত করিয়া নিজে গোকুলে আগমনপূর্বক যশোদার সুতি কাশয়নে আসিয়া স্বয়ং অযোনিজ হইলেও প্ৰসুত হইলেন । ভগবৎপ্ৰভাবে কংসকারী|- গৃহের দ্বার উন্মুক্ত ও বসুদেব-নিগড়মুক্ত হইলেন। তৎপরে বসুদেব সেই দ্বিভূজ মূৰ্ত্তিকেই একটা পেটিকার মধ্যে মুদুবাসনে আচ্ছাদিত করিয়া বক্ষে ধারণপূৰ্ব্বলক নন্দালয়ে যশোদার সুতিকাশয়নে রাখিয়া এবং কন্যা যোগমায়াকে লইয়া আগমনপুন্দৰক দেবকীর পাশ্বে রাখিয়া পূৰ্ব্বববৎ উভয়ে নিগড়িবদ্ধ হইলেন। এদিকে যশোদা অচেতনা বস্থায় দেখিলেন যে, একটী পুত্ৰ ( পরমপুরুষ দ্বিভুজ স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণ) জন্মিয়াছেন, কিন্তু পুত্র কি কন্যা বা বসুদেবের আগমনাদি কিছুই দেখিতে পারিলেন না, কারণ তিনি তখন নিদ্রাবিষ্টা ছিলেন । ইহাতে জানা গেল যে, যশোদার পুলহ। দ্বিভুজ ও কন্যা যোগমায়া, এবং দেবকীর পুত্রই চতুভুজ। এই ঘটনার পূর্বে বসুদেব মহাশয় রোহিণীনায়ী পত্নীকে কংস ভয়ে নন্দালয়ে পাঠাইয়া দেন। এবং দেবকীর সপ্তমগৰ্ভ যোগমায়াকর্তৃক রোহিণীর উদরে সংক্রামিত হয়, এইজন্য রোহিণীনন্দন বলরামকে সঙ্কর্ষণ বলা হইয়া থাকে, তাহা শ্ৰীমদ্ভাগবতের মূলেই সুস্পষ্ট উল্লিখিত আছে । নন্দ-যশোদার সহিত বসুদেব-দেবকীর ঘনিষ্ঠ সৌহার্দ ছিল, সেই সৌহার্দ বংশগত এবং প্ৰীতিগত ভেদে দুই প্রকার। (বংশগত পরিচয় ৩য় পুরণ ১৭৬ হইতে ১৮৪ পৃষ্ঠায় দ্রষ্টবা ) । । উপরিলিপিত সিদ্ধান্তসমূহের মূল প্রমাণ অনেক আছে, তন্মধ্যে কয়েকটী এই--