পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - অন্ত্যলীলা.pdf/২৪৬

:শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত 1 g 하 커 - - سb ہج অবস্থা প্রাপ্ত হইলে যে ভ্রমমরী বৈচিত্র উৎপাদন করে ; তাহাকেই দিব্যোন্মাদ বলা যায়। উদঘূর্ণ চিত্র জল্প। প্রভৃতি ইহার আবার অনেক প্রকার ভেদ আছে । মধ্যলীলা ২৩ পরিচ্ছেদে ৫৮৫ পৃষ্ঠায় ইহার সবিশেষ ব্যাখ্যা দেখিতে পাওয়া যাইবে ॥ ১২৪ ৷ এক দিন মহাপ্রভু করিয়াছেন শয়ন ; কৃষ্ণ রাসলীল করে দেখেন স্বপন । ত্রিভঙ্গ স্থদের দেহ মুরলীবদন ; পীতাম্বর বনমালা মদনমোহন । মণ্ডলী বন্ধে গোপীগণ করেন নৰ্ত্তন ; মধ্যে রাধী সহ নীচে ব্রজেদে ন নদন । দেখি প্ৰভু সেই রসে আবিষ্ট হইল ঃ বৃন্দাবনে কৃষ্ণ পাইকু এই জ্ঞান কৈল । প্রভূর বিলম্ব দেখি গোবিন্দ জাগাইল ; জাগিলে স্বপ্ন জ্ঞান হৈল, প্ৰভু হুঃখী হৈলা । দেহাভ্যাসে নিত্য কৃত্য করি সমাপন ; কালে যাই কৈল জগন্নাথ দরশন । যাবৎ কাল দশন করে গরুড়ের অাগে : প্রভুর আগে দর্শন করে লোক লাখে লাখে । উড়িয়া এক স্ত্রী ভিড়ে দর্শন না পাঞ1 : গরুড়ে চড়ি দেখে প্রভুর স্কন্ধে পদ দিয়া । দেখি গোবিন্দ আস্তে ব্যস্তে সেই স্ত্রীকে বর্জিল ; ভারে নামাইতে প্ৰভু গোবিন্দে নিষেধিল । *আদি বস্তা ! এই স্ত্রীকে মা কর বর্জন ; করুক যথেষ্ট জগন্নাথ দরশন’ । আস্তে ব্যস্তে সেই নারী ভূমিতে নামিল ; মহাপ্রভুকে দেখি তার চরণ বন্দিল । তার অীৰ্ত্ত দেখি প্ৰভু কহিস্তে পাগল* “এত জীৰ্ত্তি জগন্নাথ জামারে না দিল ।