পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - অন্ত্যলীলা.pdf/৩০৪

: ২৭৬ ৷ শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত । ১৮ শঃ পঃ "বড় মৎস্ত বলি আমি উঠাইল যতনে ; মুম্ভক দেখিতে মোর ভয় হৈল মনে । জাল খসাইতে র্তার অঙ্গ স্পর্শ হৈল : স্পর্শ মাত্র সেই ভূত হৃদয়ে পশিল । ভয়ে কম্প হৈল মোর নেত্ৰে বহে জল ; গদগদ বাণী মোর উঠিল সকল । কিবা ব্রহ্মদৈত্য ? কিবা ভূত ? কহনে না যায় ; দর্শন মাত্র মন্থষ্যের পৈশে সেই কায় । শরীর দীর্ঘল তার হাত পাচ সাত ; এক হস্ত পদ তার তিন তিন হাত । অস্থিসন্ধি ছুটি চৰ্ম্ম করে নড়বড়ে ; তাহ দেখি প্রাণ মোর নাহি রহে ধরে । মড়ারূপ ধরি রহে উত্তান নয়ন ; কভু গে।.গে। করে, কন্তু রহে অচেতন । সাক্ষাৎ দেখিছ মোরে পাইল সেই ভূত ; মুই মৈলে মোর কৈছে জীবে শ্ৰী পুত ? সেই ভূতের কথা ভাই ! কহন না যায় ; ওঝ। ঠাঞি যাইছি যদি সে ভূত ছাড়ায় ; এক। রাত্রে বুলি মৎস্ত মারিয়ে নির্জনে ; ভূত প্রেত জামায় না লাগে নৃসিংহ স্মরণে । এই ভূত নৃসিংহ নামে চাপয়ে দ্বিগুণে ; তাহার আকার দেখিতেই ভয় লাগে মনে । , ওথ ন যাইও আমি নিষেধি তোমারে ; র্তাহ গেলে সেই ভুক্ত লাগিবে সবারে’ । এত শুনি স্বরূপ গোসাই সব তত্ত্ব জানি ; জালিয়াকে কিছু কয় সুমধুর বাণী :– ‘আমি বড় ওঝা জানি ভূত ছাড়াইতে" ; মন্ত্র পড়ি খ্ৰীহস্ত দিল তাহার মাথে । ভিম চাপড় মারি কহে ‘ভূত পলাইল ; लग्न जा *ाहेख' $ বলি সুস্থির कब्रिज । ;