পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - অন্ত্যলীলা.pdf/৩১৩

:tי4 :tי צל অন্ত্যলীলা । প্রভুর অত্যস্ত প্রিয় পণ্ডিত জগদাননা > যাহার চরিত্রে প্রভু পায়েন আনন্দ । প্রতি বৎসর প্রভু তারে পাঠান নদীয়াতে - বিচ্ছেদতুঃখিত। জানি জননী আশ্বাসিতে । “নদীয় চলহ মাতাকে কহিও নমস্কার ; আমার নামে পাদপদ্ম ধরি ও তা হার । কহিও তা হাকে “তুমি করহ স্মরণ ; ৷ নিত্য অাসি অামি তোমার বন্দিয়ে চরণ } ষে দিনে তোমার ইচ্ছা করাইভে ভোজন ; সে দিনে জমা সিয়। অবশু করিয়ে ভক্ষণ । তোমার সেবা ছাড়ি আমি করিল সন্ন্যাস : বাউল হইয়া আমি কৈল ধৰ্ম্মনাশ । এই অপরাধ তুমি ন লই ও অামার ; তোমার অধীন আমি পুত্র সে ভোমার । নীলা চলে আছি আমি তোমার আজ্ঞাতে ; যাবৎ জীব তাবৎ আমি নারিব ছাড়িতে” । গোপলীলায় পায় যেই প্রসাদ বসনে ; ৷ মাতাকে পাঠান তাহা পুরীর বচনে । । জগন্নাথের উত্তম প্রসাদ আনিয়া যতনে ; মাতাকে পৃথক পাঠান আর ভক্তগণে । মাতৃভক্ত গণের প্রভু হয় শিরোমণি ; সন্ন্যাস করিয়া সদা সেবেন জননী । জগদানন্দ নদীয়াতে গিয়া মাতাকে মিলিলা ; প্রভুর যত নিবেদন সকল কহিলা । । জমাচাৰ্য্যাদি ভক্তগণে মিলিল প্রসাদ দিয়া ; মাতা ঠাঞি আজ্ঞা লৈল মাসেক রহিয়। আচার্য্যের ঠণঞি গিয়া আজ্ঞা মাগিল ; আচার্ষ্য গোসাঞি প্রভুকে সন্দেস কছিল । তরজ প্রহেলী আচার্য্য কহে ঠারে ঠোরে ; প্রভু মাত্র বুঝে কেহ বুঝিতে না পারে ।