পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - আদিলীলা.pdf/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অাদি লীল । '{సి ‘স্পর্শে স্ত্রীকৃষ্ণস্যাঙ্গ সম্মিলনে ‘অন্তিহৃষ্যত্চং অতি শয়েন হৃষ্য। হর্ষযুক্ত ত্বক যস্যা; তথাভূতাং । ‘বাণ্যাং শ্ৰীনন্দনন্দনন্য বচনশ্রবণে ‘উৎকলিত শ্রুতিং উৎকলিতে উৎকণ্ঠিতে শ্ৰুষ্ঠা কৰে । যদ্য। স্তাং । ‘পরিমলে’ শ্ৰীকৃষ্ণাঙ্গদেীরভপ্রহণে সংহৃষ্টনাসাপুটাং সংহৃষ্টে প্রফুল্লিতে নাগাপুটে যস্যাস্তাং । ‘কিল’ নিশ্চিতং ‘অধরপুটে শ্ৰীকৃষ্ণস্য অধর যুগে অধৰামৃত পানে ইত্যর্থঃ “আরজ্যদ্র সমাং' আরজ্য ন্তী অনুরাগবিশিষ্ট। রসন। জিহা। যস্য। স্তাং । ‘ন্যঞ্চমুখাস্তোরুহাং ন্যঞ্চৎ পূজিতং মুখংএ ব অস্তোরু হং যস্য। BBSB SBBBBS BB BBeBBS BB BBBBBB BBSBttS মহাধুভিং দম্ভেন কপটেন উকীর্ণ প্রকাশিত মহাধ তিঃ ধৈর্য্যং যয়া না তাং । স্বাস্তরে ‘প্রোদ্যদ্বিকারাকুলাং প্রোদ্যত প্রকৃষ্টেন উদ্যতা, উদ্ভাবয়ত বিকারেণ আকুলাং ব্যা কুলাং । ১২১ ৷ স্ত্রীকৃষ্ণের রূপ দর্শনকালে শ্রীরাধিকার নয়নযুগল আশ্চর্য রূপে লুব্ধ হইয়া থাকে ; তাহার অঙ্গস্পর্শে, ত্বগিন্দ্রিয় অতিশয় পুলকিত হয় ; বচন শ্রবণের জন্য শ্রীতিযুগল উৎকণ্ঠ ভাব ধারণ করে ; অঙ্গ পরিমল গ্রহণ নিমিত্ত নাসারন্ধ প্রফুল্লিত হইয় উঠে ; এবং অধরামৃতপান জন্য রসনা অনুরাগময়ী হইয়া উঠে । শ্রীরাধার মুখ কমল সকলেরই গৌরব স্থান । তিনি ছলেতে কথা কহিয়৷ মহ ধৈর্য্য প্রকাশ করেন ; কিন্তু অন্তরে বিকারাভিৰ্ভাব হেতু ব্যাকুল হইয় উঠেন ; তাহা অপরে বুঝিতে পারে না । ১২১ ৷ ” ‘তাতে জানি মোতে আছে কোন এক রস ! (১), আমার মোহিনী রাধা তারে করে বশ । ১ তাতে—তাহাতে, অর্থাৎ পূৰ্ব্বোক্ত সংস্কৃত শ্লোকদ্বয়ে কৃষ্ণের গুণে রাধার যে ভাববিকার বর্ণিত হইয়াছে ; সেই জ্ঞান হেতু মেত্তে— জামতে । কোন এক রস--অনিৰ্ব্বচনীয় রদ ।