পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

屬下 翻 సి: স্ত্রীচৈতন্য চরিতামৃত। মধ্য। ৩ পরিচ্ছেদ ক্ষীরপুলী নারিকেল মত পিষ্ট ইষ্ট। বত্তিশা আঁঠিয়া কলার ডোঙ্গ বড় বড়। চলে হালে নাহি ডোঙ্গ অতি বড় দঢ় ৷ পঞ্চাশ পঞ্চাশ ডোঙ্গা ব্যঞ্জন ভরিঞ্চ । তিন ভোগের আশে পাশে রাখিল ধরিয়া ॥ ৩২ ৷ সস্থত পায়স নব মৃৎ কুণ্ডিকাভরি। তিনপাত্র ঘনাবৰ্ত্ত দুগ্ধ দিল। ধরি। দুগ্ধচিড় কলা জুরি দুগ্ধলকলকী। যতেক করিল তাহ কহিতে না শকি ॥৩৩। দুই পাশে ধরিল সব মৃৎকুণ্ডিক ভরি। চাপাকলা দধি সন্দেশ কহিতে না পারি ॥ ৩৪। অন্ন ব্যঞ্জন উপরে দিল তুলসী মঞ্জরী। তিন জলপাত্রে বাসিত জল ভরি। তিন শুভ্র পীঠ তার উপরে বসন। এইরূপে সাক্ষাৎ কৃষ্ণে করাইল ভোজন ॥৩৫ বড়; ক্ষীরপুলী, এবং নারিকেল প্রভৃতি যত উত্তম পিষ্টক হইতে পারে, বভিশ। এঠিয়৷ কলার যাহা চলিত বা কম্পিত হয়না এমত স্থদুড় বড় ২ ডোঙ্গাপাত্রে পঞ্চাশ পঞ্চাশ ডোঙ্গ ব্যঞ্জন পূর্ণ করিয়া, তিন ভোগের চতুর্দিকে স্থাপন করিলেন। ৩২ ৷ # তৎপরে নূতন মৃৎকুণ্ডিক অর্থাৎ মৃষ্টিকার পাত্র বিশেষে সস্তৃত। | পায়স, তিন পাত্র পরিপূর্ণ ঘনাবৰ্ত্ত দুগ্ধ দুগ্ধচিড়া, কলা এবং দুগ্ধলকলকী প্রভৃতি যত প্রস্তুত করিলেন তাহ বর্ণন করিবার শক্তি নাই ॥৩৩ এই সমুদায় মৃৎকুণ্ডিক পূর্ণ করিয়া ভোগের দুই পার্শ্বে স্থাপন করিলেন । অপর চাপাকল, দধি ও সন্দেশ কত যে দিলেন তাহ কহিতে শক্তি নাই ॥ ৩৪ ৷ - | সে যাহা হউক, এই রূপে তিন ভোগ প্রস্তুত করিয়া,অন্ন ব্যঞ্জনের উপরে তুলসী মঞ্জরী অর্পণ করিলেন । তৎপরে সুবাষিত জল পূর্ণ তিন জলপাত্র এবং তিন খানি পীঠের (পিড়ির) উপর শুভ্র বসন দিয়া আচ্ছাদন পূর্বক স্থাপন করিলেন, অদ্বৈতপ্রভু এইরূপ ভোগ সজ্জা করিয়৷ শ্ৰীকৃষ্ণকে ভোজন করাইলেন। ৩৫ ॥