পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১৪৮

মধ্য । ৪ অরিচ্ছেদ । শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত । ృSసి ---تنامی ہمعہ مع-- جامعہ চন্দন লইব কিছুই স্থির করিতে পরিতেছি না, যদিচ দান ঘাটে শুল্ক এই আনন্দ প্রচুর। উৎকলের দান রাখে চন্দন দেখিয়। তাহ এড়াইল রাজপত্র দেখাইঞা ॥ ১১০ ৷ মেচ্ছদেশ দূর পথ জগাতি অপার। কেমনে চন্দন নিব নাহি এ বিচার। সঙ্গে এক বুট নাহি ঘাটি দান দিতে। তথাপি উৎসাহ মনে চন্দন লইতে। ১১ 'প্রগাঢ় প্রেমের এই স্বভাব আচার। নিজ দুঃখ বিয়াদিক নকুরে বিচার। এই তার গাঢ় প্রেম লোকে দেখাইতে 'গোপাল তারে-আজ্ঞা দিল চন্দন আনিতে। ১২। বহু পরিশ্রমে চন্দন রেমুণা'.আমিল। আনন্দু বাঢ়য়ে মনে দুঃখ না গণিল ১৩। পরীক্ষা করিতে গোপাল কৈল আজ্ঞ দান পরীক্ষা করিয়া শেষে হৈল দয়াবা । এই ভক্ত ভক্তপ্রিয় কৃষ্ণ ব্যবহার । বুঝিতেহে আমা সবার নাহি অধিকার। ১১৪। এত কহি পড়ে প্ৰভু -ബ്-ബ*ജബ. അബ് ছিলেন, উৎকলদেশের ঘাটের দানী ঘোটোরাল) চন্দন দেখিয়া পুরীকে লইয়। যাইতে নিষেধ করিলে তিনি রাজার স্বাক্ষরিতপত্র দেখাইয়। তাহার হস্ত হইতে মুক্ত হয়েন ॥ ১১০' . - ম্লেচ্ছ দেশ, দূর পথ এবং অপ্লার জগাতি অর্থাৎ দুর্গম বন কি রূপে দিতে তামার সঙ্গে একটা কড়িও নাই তথাপি চন্দন লইতে মনে উৎসাহ হইতেছে ॥ ১১১ ৷ , 攀 幾 যাহা হউক প্রগাঢ় প্রেমের এইরূপ স্বভাব ও আচরণ যে, আপনার দুঃখ বিস্নাদি কিছুই বিচার করেন না, পুরী গোস্বামির এই গাঢ় প্রেম লোককে দেখাইবার নিমিত্ত গোপাল তাহাকে চন্দন আনিতে আজ্ঞ । দিয়াছিলেন ॥ ১১২ ৷ နျူနီ গোস্বামী বহু পরিশ্রমে রেমুণায় চন্দন আনিয়া ছিলেন, মনে আনন্দ বৃদ্ধি প্রাপ্ত হওয়াতে দুঃখ গুণনা করেন নাই ॥ ১১৩ ৷ গোপালদেব পরীক্ষা করিবার নিমিত্ত আজ্ঞা দিয়াছিলেন, পরীক্ষণ করিয়া শেষে দয়া প্রকাশ করেন । ভক্ত ও ভক্তপ্রিয় শ্ৰীকৃষ্ণের এইরূপ ব্যবহার, ইহা সকল আমাদের বুঝিতেও অধিকার নাই ॥ ১১৪ ৷ |