পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sessag: শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত । মূধ্য । ৪ পরিচ্ছেদ । , তার কৃত শ্লোক। যেই শ্লোক চন্দ্রে জগৎ করিয়াছে আলোক ॥ ১৯৫৷৷ ষিতে ঘষিতে যৈছে মলয়জ সার । গন্ধ বাঢ়ে তৈছে এই শ্লোকের বিচার। রত্বগণ মধ্যে যৈছে হয় কৌস্তুভমণি । রসকাব্য মধ্যে তৈছে এই শ্লোক গণি ॥ ১১৬। এই শ্লোক কহিয়াছেন রাধা ঠাকুরাণী। তার পায়ে স্ফরিয়াছে মাধবেন্দ্র বাণী। কি বা গৌরচন্দ্র ইহ করে আস্বাদন। ইহা আস্বদিতে কাধিকারী নাহি চৌঠ জন ॥ শেষকালে এই শ্লোক পড়িতে পড়িতে। সিদ্ধিপ্রাপ্তি হৈল পুরীর শ্লোকের সহিতে১১৭ ‘তথাহি পদাবলী স্থত ৩৩৪ শ্লোকে শ্ৰীমাধবেন্দ্র পুরী বাক্যং ॥ অয়ি দীনদয়াৰ্দ্ৰ নাথ হে, মথুরানাথ কদাবলোক্যসে | शेशडाच বিশেযস্য গতিং काशत्रूणां★ब्रुद्धः ভ্ৰমাভা কাপি বৈচিত্রী দিব্যোন্মাদ ইতীর্য্যতে u BDDD DDD DDD DD BBB BBBBB BBD uBBS এই বলিয়। মহাপ্ৰভু ৰ্তাহার একটা শ্লোক পাঠ করিলেন, ঐ শ্লোক রূপ চন্দ্র জগৎকে আলোকময় করিয়া রাখিয়াছে। ১১৫ ৷ যে রূপ মলয়জ চন্দন ঘর্ষণ করিতে করিতে গন্ধ বৃদ্ধি পায়, সেইরূপ এই শ্লোকের বিচার করিতে করিতে অর্থের বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইবে। আর যেমন রত্বগণ মধ্যে কৌস্তুভমণি'শ্রেষ্ঠ, তদ্রুপ রসকাব্যের মধ্যে এই শ্লোকটাকে গণনা করিতে হইবে ॥ ১১৬ ৷ এই শ্লোকটী শ্ৰীমতী রাধাঠাকুরাণী কহিয়াছেন, তাহার কৃপায় মাধবেন্দ্র পুরীর মুখে ফুর্তি পাইয়াছে, অথবা গৌরচন্দ্র এই শ্লোকের আস্বাদন করেন, ইহা তাম্বাদন করিতে অন্য চতুর্থ জন অর্থাৎ স্ত্রীরাধা, মাধবেন্দ্র পুরী ও মহাপ্রভু ব্যতিরেকে অন্য কেহ অধিকারী নহে। শেষকালে এই শ্লোক পাঠ করিত্বে ২ শ্লেকের সহিত মাধবেন্দ্র পুরী সিদ্ধি প্রাপ্ত হয়েন ॥ ১১৭ ॥ " 爭 ... পদ্যাবলী স্থত ৩৩৪ শ্লোকে স্বাধবেন্দ্রপুরীর বাক্য যথা । অয়ি দীনায়ার্ড ! হে নাথ ! হে মথুরানাথ ! কবে তোমাকে অব

  • —— _劉
  • {~