পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/১৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত। মধ্য । ৬ ** আচার্য্যের সিদ্ধান্তে মুকুন্দের হইল সন্তোষ । ভট্টাচার্য্যের বাক্যে মনে হৈল দুঃখ রোষ ॥ ৮১ ॥, গোসাঞির স্থানে আচাৰ্য্য কৈল অগিমন । ভট্টাচার্য্যের নামে তারে কৈল নিমন্ত্রণ ॥৮২৷ মুকুন্দ সহিতে কহে ভট্টাচার্য্যের কথা । ভট্টাচাৰ্য্য নিন্দ করে মনে পাই ব্যথা ॥৮৩ ॥ শুনি {{ प्रशथङ्क কহে ঐছে মতি’কছ । অামা প্রতি ভট্টাচার্য্যের আছে অনু| গ্রহ ॥ ৮৪ ৷ আমার সন্ন্যাসধৰ্ম্ম চাহেন রাখিতে ন বাৎসল্যে করুণায় কহৈ কি দোষ .ইহাতে ॥ ৮৫ ৷ অ'র দিন মহাপ্রভু ভট্টাচাৰ্য্য সনে । আনন্দে করিল জগন্নাথ দর্শনে ॥ ভট্টাচাৰ্য্য সঙ্গে তার মন্দিরে আইলা। ్యుగోగి প্রভুরে আসন দিঞা আগনে বসিলা ॥ ৮৬ ৷ বেদান্ত পড়াইতে তবে স্তুতি ও হাস্যচ্ছলে আচাৰ্য্য শ্যালককে শিক্ষা প্রদান করেন। ৮০ ৷ আচাৰ্য্যের সিদ্ধান্ত শুনিয়া মুকুন্দের মহা সন্তোষ হইল কিন্তু ভট্টা চার্য্যের বাক্যে মনে দুঃখ ও রোষ জন্মিল ॥ ৮১ ৷ আচাৰ্য্য মহাপ্রভূর নিকট আসিয়া ভট্টাচার্য্যের নামোল্লেখ পূর্বক উহাকে নিমন্ত্ৰণ করিলেন । ৮২ ॥. . . এবং মুকুন্দের সহিত ভট্টাচার্য্যের কথা নিবেদন করিয়া কহিলেন, হে প্রভো । ভট্টাচাৰ্য্য আপনার নিন্দ করে তাহাতে আমি বড় ব্যথা প্রাপ্ত হই ॥ ৮৩ ৷ . এই কথা শুনিয়া মহাপ্রভু কহিলেন ওপ্রকার বলিও না, আমার প্রতি ভট্টাচার্য্যের অনুগ্রহ আছে ॥ ৮৪ ৷ { তিনি আমার "সন্ন্যাসধৰ্ম্ম রক্ষা করিতে ইচ্ছা করেন কিন্তুবাৎসল্য ও করুণায় ঐ প্রকার বলেন, ইহাতে দোষ কি ? ॥৮৫ অন্য এক দিবস মহাপ্রভু ভট্টাচার্য্যের সহিত আনন্দে জগন্নাথ দৰ্শন | করিয়া তাহার সঙ্গে তাহার গৃহে আগমন করিলেন, ভট্টাচাৰ্য্য প্রভুকে আসন দিয়া আপনিও এক খান দাসনে উপবেশন করিলেন ॥ ৮৬ ৷ 懿, ,_醫