পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/২২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২১২ শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য । ৬ পরিচ্ছেদ । আর দিনে প্রভু গেলা জগন্নাথ দর্শনে। দর্শন করিলা জগন্নাথ শয্যেtথানে ॥ পূজারি অানিঞা মালা প্রসাদান্ন দিলা । প্রসাদাম মাল৷ পাঞা প্রভু হৰ্ষ হৈলা. সেই প্রসাদান্ন মালা অচিলে বান্ধিয়া । ভট্টাচার্য্যের ঘরে আইলা ত্বরাযুক্ত হৈয়া । ১৫৪ ॥ অরুণোদয় কালে প্রভুর হৈল আগমন। সেই কালে ভট্টাচার্য্যের হৈল জাগরণ । কৃষ্ণ কৃষ্ণ স্ফুট কহি ভট্টাচাৰ্য্য জাগিল। কৃঞ্চনাম শুনি প্রভুর আনন্দ বাঢ়িলা ৷৷ ১৫৫ ৷ বাহিরে প্রভুর সনে হৈল দরশন। অস্তে ব্যস্তুে কৈল প্রভুর চরণ বন্দন ॥ ১৫৬ ৷ বসিতে আসন দিঞা দোহেত বসিলা । প্রসাদাম খুলি প্ৰভু তার হস্তে দিলা। প্রসাদ পুঞি ভট্টাচার্য্যের আনন্দ অপর এক দিন মহাপ্রভু জগন্নাথ দর্শনে গমন করিয়া জগন্নাথের শয্যোখান দর্শন করিতে ছিলেন, ঐ সময়ে পূজারী জগন্নাথের প্রসাদ মালা ও অন্ন আনিয়া নিবেদন করিলেন, মহাপ্রভু প্রসাদাম মালা প্রাপ্ত হইয়া হৰ্ষিত হইলেন এবং সেই প্রসাদাম মালা অঞ্চলে বন্ধন করিয়া ভট্টাচার্য্যের গৃহে শীঘ্ৰ আগমন করিলেন ॥ ১৫৪ ৷ অরুণোদয় কালে প্রভুর আগমন হইল, সেই সময়ে ভট্টাচার্য্যেরও জাগরণ ছইল । ভট্টাচাৰ্য্য স্পষ্টাক্ষরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কহিয়া জাগরিত হইলেন, কৃষ্ণ নাম শ্রবণে মহাপ্রভুর আনন্দ অতিশয় বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইল ॥ ১৫৫ ৷ { . ‘. . ..., বাহিরে প্রভুর সহিত সন্দর্শন হওয়ায় ভট্টাচাৰ্য্য ব্যস্ত সমস্ত হইয়। প্রভুর চরণ বন্দনা করিলেন । ১৫৬ । , অনন্তর বসিতে আসন দিয়া, দুই জনে উপবেশন করিলেন। তখন মহাপ্রভু প্রসাদাম খুলিয়া সার্বভৌমের হস্তে দিলেন, ভট্টাচার্ষ্য প্রসাদ প্রাপ্ত হইয়া আনন্দিত হইলেন, যদিচ সন্ধ্য, স্নান ও দন্ত शदन अङ्कड़ि কিছুই করেন নাই, তথাপি চৈতন্যের অনুগ্রহে মনের । 盪_ اسط- .飄