পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্য । ১পরিচ্ছেদ। শ্রীচৈতন্য চরিতামৃত । * এই রূপ মহাপ্ৰভু দেখি জগন্নাথ । সুভদ্র সহিত দেখে বংশী নাহি হাত ॥ ত্রিভঙ্গ সুন্দর ব্রজে ব্রজেন্দ্রনন্দন। কাহ পাব এই বাঞ্ছা বাঢ়ে অনুক্ষণ ॥৬৮। ঐরাধিকার উন্মাদ যৈছে উদ্ভব দর্শনে। উর্ধে প্ৰলাপ তৈছে হয় রাত্রি দিনে দ্বাদশ বৎসর শেষ ঐছে গোঙাইল। এই মত শেষ লীলা ত্রিবিধানে কৈল। ৭ সন্ন্যাস করি চব্বিশ বৎ এইরূপে মহাপ্ৰভু ভদ্রা সৃহিত জগন্নাথকে দর্শন করিয়া দেখিতে পাইলেন, হস্তে বংশী নাই, ব্রজে ত্ৰিভঙ্গ হুন্দর ব্রজেন্দ্র নন্দন কোথা প্রাপ্ত হইর, মহাপ্রভুর এই বাঞ্ছা নিরন্তর বৃদ্ধি পাইতে লাগিল ॥৬৮ উদ্ধর দর্শনে ‘স্ত্রীরাধার যে রূপ উন্মাদ * হইয়াছিল তক্রপ মহাপ্রভুর দিবারাত্র উন্ম ৭ ও এলাপ + হইতে লাগিল ॥৬৯। মহাপ্ৰভু শেষ দ্বাদশ বৎসর ঐ রূপে যাপন করিলেন, এই মত র্তাহার শেষ লীলা ত্ৰিৱিধ রূপে অতিবাহিত হয়। ৭০ ॥ " ইনি সন্ন্যাসাশ্রম অবলম্বন করিয়া’ চরিত্বশ বৎসর যে ষে কৰ্ম্ম করি • ভক্তিরসামৃতসিন্ধুর দক্ষিণবিভাগের ৪ লহরীতে rt ৩৯ অঙ্ক ধৃত উষ্মাদ লক্ষণ যথা ॥ " উন্মাদে হৃদত্তমঃ প্রৌঢ়ানন্দাপরিহাদিজা । অত্ৰাট্টহাসো নটন দুঙ্গীতং বাধু চেষ্টতং। প্রলাপ ধাবন ক্রোশ বিপরীত ক্রিয়াদয়ঃ ॥ অস্যার্থ। অতিশয় জার্মদ সাপ এক বিরহাট জনিত হন্ত্রেমকে উন্মাদ বলে। এই উন্মাদে অট্টহাস, নটন, সঙ্গীত, ব্যর্থচেষ্টা:প্ৰলাপ, ধাবন, চীৎকার এবং বিপরীত ক্রিাদি হইয়াথাকে । * - r উজ্জ্বলনীলমণির স্থায়িতাব গ্রকরণে ১৩৭ অঙ্কে। * তালিক্ষ যুলু না বৈশ্য চেষ্টত ‘ অস্যার্থঃ । নানা প্রকার বিসদৃশ শিতচেষ্টাকেই উদ বলে। + উজ্জ্বলনীলমণির উদ্ভার প্রকরণে এ জন্ধে। ব্যৰ্থালপি: প্ৰলাপঃ স্যাৎ। । থাৎ ব্যর্থ আলাপেয় নাম প্রশাপ। । i