পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৩৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●やb" স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত। মধ্য। ৯ পরিচ্ছেদ । j كبيسبلا পাঠে তোমারি অধিকার । তুমি সে জানহ এই গীতার অর্থ সার। এত বলি সেই বিপ্রে কৈল আলিঙ্গন। প্রভুর পাদ ধরি বিপ্র করেন স্তবন ॥ ৫০ । তোমা দেখি তাহা হইতে দ্বিগুণ সুখ হয় । সেই কৃষ্ণ তুমি হেন মোর মনে লয়। কৃষ্ণ স্বর্ত্যে তার মন হইয়াছে নিৰ্ম্মল। অতএব প্রভুর তত্ত্ব জানিল সকল ॥ ৫১ ৷ তবে মহাপ্রভু তারে করাইল শিক্ষণ । এই রীত কাহা না করিবে প্রকাশন ॥ সেই বিপ্র মহাপ্রভুর মহাভক্ত হৈল । চারি মাস প্রভুর সঙ্গ কভু না ছাড়িল ॥ ৫২ ৷ এই মত ভট্ট গৃহে রহে গৌরচন্দ্র। নিরন্তর ভট্টসঙ্গে কৃষ্ণকথা রঙ্গ ॥ ঐবৈষ্ণব ভট্ট সেবে লক্ষীনারায়ণ । তার ভক্তিনিষ্ঠা দেখি প্রভুর তুষ্ট মন । নিরন্তর তার সঙ্গে হৈল সখ্যভাব। হাস্য পরিহাস দু'হে তুমি গীতার যথার্থ অর্থ জানিতে পারিয়াছ, এই বলিয়। সেই ব্রাহ্মপকে আলিঙ্গন করিলে ব্রাহ্মণ মহাপ্রভুর চরণধারণপূর্বক স্তব করিয়া কহিলেন ॥ ৫০ । + t প্ৰভো! আপনাকে দেখিয়া তদপেক্ষ। দ্বিগুণ মুখোদগম হইতেছে, ইহাতে আমার মনে লইতেছে যেন আপনি সেই কৃষ্ণ । যাহা হউক কৃষ্ণ স্মৃত্তিতে ব্রাহ্মণের মন নিৰ্ম্মল হইয়াছে, অতএব তিনি মহাপ্রভুর সমুদায় তত্ত্ব জানিতে পরিলেন ॥ ৫১ ॥ " * তখন মহাপ্রভু উহাকে শিক্ষা প্রদান করিয়া কহিলেন, তুমি এ কথা কাহারও নিকট প্রকাশ করিও না, অনন্তর সেই ব্রাহ্মণ মহাপ্রভুর মহাভক্ত হইলেন, চারিমাস কাল প্রভুর সঙ্গ কদাচ ত্যাগ করিলেন | (일, , - . এই মত গৌরচন্দ্র ভট্রের গৃহে ভট্টসঙ্গে নিরন্তর কৃষ্ণকথা রঙ্গে । তাবস্থিতি করিলেন। সেই ভট্ট শ্ৰীবৈষ্ণব ( রামানুজ সম্প্রদায়ী ) লক্ষীনারায়ণ সেবা করেন, তাহার, ভক্তিনিষ্ঠ দেখিয়া প্রভুর মন সস্তুষ্ট হইল, নিরন্তর তাহার সঙ্গে সখ্যভাব হওয়ায় সর্থ্যের স্বভাবে