পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৩৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

嶽 মধ্য ॥৯ পরিচ্ছেদ । খ্রীচৈতন্যচরিতামৃত | {ల్సిఫి | R | সখের স্বভাব ॥ ৫৩। প্রভু কহে ভট্ট তোমার লক্ষী ঠাকুরাণী। কান্তবক্ষস্থিত। পতিব্ৰতা শিরোমণি । আমার ঠাকুর কৃষ্ণ গোপ গোচরণ। সাধ্বী ইঞা কেনে চাহে তাহার সঙ্গম ৷ এই লাগি সুখভোগ ছাড়ি চির কাল । ত্রত নিয়ম করি তপ করিলা অপার ॥ ৫৪ ॥. . তথাহি শ্ৰীমদ্ভাগরতে দশমস্কন্ধে ১৬ অধ্যায়ে ৩১ শ্লোকে শ্ৰীকৃষ্ণং প্রতি নাগপত্নীবাক্যং যুস্থ – কল্যামুভাবস্য ন দেব বিদ্মহে তবাঞ্জি রেণুস্পর্শাধিকার । যদ্বাঞ্ছয়া ঐল লনাচরগুপে, ' দুই জনে হাস্য পরিহাস করিতে লাগিলেন, ৫৩ ৷ প্রভু কহিলেন ভট্ট ! তোমার লক্ষীঠাকুরানী কান্তের বক্ষে অবস্থিতি করেন, তিনি পতিব্রতার শিরোমণি । আমার ঠাকুর গোপজাতি, গোচরণ করেন, লক্ষীদেবী-সাধ্বী হইয়া কি জন্য র্তাহার সঙ্গ প্রার্থনা করেন এবং তন্নিমিত্ত লক্ষী চিরকাল সুখভোগ পরিত্যাগ পূর্বক ব্রত নিয়ম ধারণ করিয়া অসীম তপস্যা করেন ? ॥ ৫৪ ॥ -এই বিষয়ের প্রমাণ শ্ৰীমদ্ভাগবতের দশমস্কন্ধের ১৬ অধ্যায়ের , ৩১ শ্লোকে প্রকৃষ্ণের প্রতি নাগপত্নীদিগের বাক্য যথা । ভগবন! ব্রহ্মাদি দেবগণও তপস্যাদি দ্বারা যে শ্রীর লক্ষীর ) প্রসাদ প্রার্থনা করেন, সেই শ্ৰী ললনা হইয়াও আপনকার যে চরণরেণুর স্পর্শে অধিকারবাসনায় অন্যান্য কামনা বিসর্জন পূর্বক ধৃতত্ৰত "হইয়া বহু কাল তপস্যা করিয়াছিলেন, এই সপের সেই চরণরেণু ম্পর্শের অধিকার দেখিতেছি, এ ব্যক্তির ইহা কোন পুণ্যের অমুভাব (প্রভাব),বলিতে পারিন,আমাদের বোধ হয় এইরূপ ভাগ্যোদয় তপ 懿 - 熙 wszszás:

                  • satsassassass=* t -