পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৪০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

器 o l 礙 মধ্য। ৯ পরিচ্ছেদ। শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত। ৩৯৩ সুৎকার। ১২৪। তা সবার অন্তরে গর্ব জানি গৌরচন্দ্র। তা সবসহিত গোষ্ঠী করিল মারম্ভ। তৰা আচাৰ্য শাস্ত্রে পরম প্রবীণ ! তারে প্রশ্ন কৈল প্রভু হঞ যেন দীন ৷ সাধ্য সাধন আমি না জানি ভাল মতে । সাধ্যসাধন শ্রেষ্ঠ জানাহ অামাতে ॥ ১২৫ ॥, আচাৰ্য্য কহে বর্ণাশ্রম ধৰ্ম্ম কৃষ্ণে সমৰ্পণ । এই হয় কৃষ্ণ ভক্তের শ্রেষ্ঠ সাধন ॥ পঞ্চবিধ মুক্তি পাঞা বুৈকুণ্ঠ গমন। সাধ্যশ্রেষ্ঠ হয় এই শাস্ত্র নিরূপণ ॥ ১২৬ ৷ প্ৰভু কহে শাস্ত্রে কহে শ্রবণ কীৰ্ত্তন। কৃষ্ণপ্রেম সেবা ফলের পরম সাধন ॥ ১২৭ ॥ & তথাহি শ্ৰীমদ্ভগবতে ৭ ফন্ধে ৫ অধ্যায়ে ১৮ শ্লোকে 帶 হিরণ্যকশিপুং প্রতি ঐ প্রহ্লাদবাক্যং যথা— বহু প্রকারে প্রভুর সংকর করিলেন ॥ ১২৪ ৷ অনন্তর গৌরচন্দ্র তাহাদিগের অন্তরে গৰ্ব্ব জানিতে পারিয়া উীহাদিগের, সহিত গোষ্ঠী আরম্ভ করিলেন । তত্ত্ববাদী আচাৰ্য্য শাস্ত্রে পরম প্রবীণ ছিলেন, মহা প্ৰভু দীনভাবে তাহাকে প্রশ্ন করিলেন, আমি সাধ্য সাধন ভাল রূপে অবগত নহি, শ্রেষ্ঠ সাধ্য সাধন জানাইয়া দিউন ॥ ১২৫ ৷ - o তখন আচাৰ্য্য, কহিলেন, বর্ণাশ্ৰম ধৰ্ম্ম শ্রীকৃষ্ণে সমৰ্পিত হইলে, ইহাই কৃষ্ণভক্তের শ্রেষ্ঠ সাধন জানিতে হইবে। এই সাধন দ্বার পঞ্চবিধ মুক্তি অর্থাৎ সালোক্য, সাষ্টি, সামীপ্য, সারূপ্য ও একত্বরূপ মোক্ষ লাভ করিয়া বৈকুণ্ঠে গমন হয়, ইহাই সাধ্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ, শাস্ত্রে এই রূপ নিরূপণ করিয়াছেন ॥ ১২৬ ৷ - * অনন্তর মহাপ্রভু কহিলেন শাস্ত্রে বলেন শ্রবণ কীৰ্ত্তন কৃষ্ণপ্রেমরূপ ফলের পরম সাধন স্বরূপ ॥ ১২৭ ৷ এই বিষয়ের প্রমাণ শ্ৰীমদ্ভাগবতের ৭ ক্ষন্ধের ৫ অধ্যায়ে ১৮ শ্লোকে হিরণ্যকশিপুর প্রতি শ্ৰীপ্ৰহলাদবাক্য যথা--- 1. 避._」 - _毁掉